রোদের গুঁতো
ভোট হয়ে গিয়েছে কবেই। কিন্তু তা বলে কি রক্ষে আছে? শনিবার সকালে বাঁকুড়ায় তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনের মিছিলে হাঁটতে দেখা গেল জেলার জঙ্গলমহলের বহু আদিবাসী মানুষকেই। এই তীব্র গরমে ঘেমে নেয়ে তাঁরা একসা! নিজেদের এলাকায় ভোট তো হয়ে গিয়েছে। তা হলে আর এই রোদে-গরমে এলেন কেন? প্রশ্ন শুনে রানিবাঁধের এক আদিবাসী শিল্পী বলেন, “কী আর করি। দিদির উন্নয়নের বার্তা সর্ব স্তরের মানুষকে দিতে গান বেঁধেছি। আমরা না এলে সেই গান গাইবে কে?” জোটের এক নেতার কটাক্ষ, “তৃণমূলের আমলে এলাকায় শিল্পীর আকাল পড়েছে। তাই এই গরমেও সুদূর জঙ্গলমহল থেকে গান গাইতে লোক ধরে আনতে হচ্ছে।’’
ভুল ঠিকানায়
কমিশনের খয়েরি লেফাফাটা দেখে চোখ কপালে লালগোলার বিমলকুমার সিংহ ও বেথুয়াডহরির বাহাদুর সর্দারের! কেউ কাউকে চেনেন না। দু’জনেই দু’টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সাফাইকর্মী। কিন্তু তাঁদের এক সুতোয় বাঁধে ওই লেফাফা। প্রশাসন নাকি ভোটে তাঁদের ‘মাইক্রো অবজার্ভার’-এর দায়িত্ব দিয়েছে! চিঠি পেয়ে দু’জনেই থ!
দ্বারস্থ হন প্রশাসনের। প্রশাসন জানায়, ভুল করে এমনটা হয়েছে। দ্রুত সংশোধন করা হবে।