রুট মার্চ শুরু করল কেন্দ্রীয় বাহীনি। ছবি- রথীন্দ্রনাথ মাহাতো।
নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী পুরুলিয়া জেলায় টহল শুরু করলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জেলার জঙ্গলমহলের বিভিন্ন শিবিরে মোতায়েন থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের মধ্যে থেকে পুরুলিয়ার জন্য বরাদ্দ তিন কোম্পানিকে টহল বা রুটমার্চের কাজে নিয়োগ করা হয়েছে। বাঘমুণ্ডির সুইসা, বলরামপুরের পাথরবাঁধ ও বান্দোয়ানের কুচিয়া শিবিরে মোতায়েন থাকা তিন কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ইতিমধ্যে জেলায় রুটমার্চ শুরু করেছেন।
জঙ্গলমহলের গ্রামগুলির পাশাপাশি জঙ্গলমহলের বাইরে থাকা থানা এলাকাতেও শুক্রবার রুটমার্চ করতে দেখা গিয়েছে জওয়ানদের। সঙ্গে ছিলেন বিভিন্ন থানা এলাকার আধিকারিক ও পুলিশকর্মীরাও। জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, তিন কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানকে রুটমার্চের কাজে মোতায়েন করা হয়েছে।
বাঁকুড়ায় এ’দিন দু’কোম্পানি আধাসেনার আসার কথা। পুলিশ সূত্রে খবর, একটি কোম্পানিকে গঙ্গাজলঘাটি থানা এলাকায় ও অন্যটিকে বাঁকুড়া সদর থানায় রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ দিন সন্ধ্যায় বাঁকুড়ার
পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারি বলেন, “দুই কোম্পানি আধাসেনা রিপোর্ট করতে চলেছে বলে খবর পেয়েছি।”
জনগর্জনের প্রস্তুতি
বড়জোড়া: আগামী ১০ মার্চ ব্রিগেডে ‘জনগর্জন’ সভার ডাক দিয়েছে তৃণমূল। শুক্রবার তারই প্রস্তুতিতে কর্মীসভা হল বড়জোড়ার তৃণমূল কার্যালয়ে। ছিলেন তৃণমূলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিক্রমজিৎ চট্টোপাধ্যায়, বড়জোড়ার তৃণমূল বিধায়ক অলক মুখোপাধ্যায়, তৃণমূলের বড়জোড়া ব্লক সভাপতি কালিদাস মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। কালিদাস জানান, ব্রিগেডের প্রস্তুতিতে অঞ্চলে অঞ্চলে বৈঠক হবে। জনসভা, মিছিল করেও সভার প্রচার করা হবে।
সমাবেশের প্রচারে
পুরুলিয়া: প্রচার অভিযানে নামলো এসএফআই। ৬ মার্চ কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের ছাত্র সমাবেশ উপলক্ষে শুক্রবার সিধো-কানহো-বীরসা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রচার করে বাম ছাত্র সংগঠন। এ দিন সদস্য সংগ্রহের কাজও করা হয় বলে জানিয়েছেন সংগঠনের জেলা সম্পাদক সুব্রত মাহাতো।