কৃষ্ণনগরের হোম থেকে পালাল ৫ নাবালক আবাসিক

কৃষ্ণনগরের এক হোম থেকে পালিয়ে গেল ৫ নাবালক আবাসিক। মঙ্গলবার রাতে কৃষ্ণনগরের কাছে ঘূর্নির নতুনপাড়ার ঘটনা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, সরকারি অর্থানকূল্যে পরিচালিত ২৫ শয্যার ওই হোমে আবাসিক ছিল মাত্র ১৪ জন। প্রত্যেকেই নাবালক। এদের মধ্যে ১০ জন নাবালক বিচারাধীন; বাকি ৪ জন চিকিত্সার জন্য এসে থাকছিল ওই হোমে। বিচারাধীন আবাসিকদের মধ্যেই ৫ জন পালিয়ে যায় ওই রাতে। হোমের দারোয়ান ভোর ৪টে নাগাদ আবিষ্কার করে, দরজার তিনটি তালা ভেঙে পালিয়ে গিয়েছে ওরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ মে ২০১৫ ১৮:৩০
Share:

কৃষ্ণনগরের এক হোম থেকে পালিয়ে গেল ৫ নাবালক আবাসিক। মঙ্গলবার রাতে কৃষ্ণনগরের কাছে ঘূর্নির নতুনপাড়ার ঘটনা।

Advertisement

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, সরকারি অর্থানকূল্যে পরিচালিত ২৫ শয্যার ওই হোমে আবাসিক ছিল মাত্র ১৪ জন। প্রত্যেকেই নাবালক। এদের মধ্যে ১০ জন নাবালক বিচারাধীন; বাকি ৪ জন চিকিত্সার জন্য এসে থাকছিল ওই হোমে। বিচারাধীন আবাসিকদের মধ্যেই ৫ জন পালিয়ে যায় ওই রাতে। হোমের দারোয়ান ভোর ৪টে নাগাদ আবিষ্কার করে, দরজার তিনটি তালা ভেঙে পালিয়ে গিয়েছে ওরা। এই পাঁচ জনের মধ্যে ২ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী, এক জন চুরির অভিযোগে ধৃত। বাকি দু’ জনের মধ্যে এক জনকে হোমে আনা হয় ধর্ষণের অপরাধে, অন্য জন যুক্ত ছিল অপহরণে।

স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় প্রশ্নের মুখে পড়েছে হোমের পরিচালন-ব্যবস্থা। কৃষ্ণনগরের ডিএম পিবি সালিম বলেন, “ওই হোম-কর্তৃপক্ষকে শো-কজ করা হয়েছে। তাঁদের কাছে জানতে চাওয়া হবে, এ ধরনের ঘটনার পরেও কেন তাদের লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হবে না! ঘটনাটি আমরা রাজ্য সরকারকেও জানিয়েছি। হোমের কাছ থেকে উত্তর এলে তার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement