Madhyamik exam 2025

মাধ্যমিকের প্রথম দিনের প্রশ্ন কেমন হল? শপথবাক্য পাঠ প্রসঙ্গে কী জানাল পরীক্ষার্থীরা?

প্রথম দিনের পরীক্ষায় নির্ধারিত সময়ে সকলের খাতা জমা নেওয়া হয়েছে। তবে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে, কী কী কাজ করা বারণ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৫:৫৮
Share:
Day 1 of Madhyamik Exam 2025.

প্রথম দিনের পরীক্ষা শেষে হাসিমুখে পরীক্ষার্থীরা। নিজস্ব চিত্র।

১০ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিকের প্রথম বিষয়ের পরীক্ষা নির্ধারিত সময়েই শেষ হল। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে রাজ্যের মোট ২,৬৮৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কলকাতায় রয়েছে ১১৮টি কেন্দ্র।

Advertisement

প্রথম দিনের পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর প্রশ্ন কেমন ছিল, পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছতে কোনও সমস্যা হয়েছে কি না, কিংবা প্রথম বার অন্য স্কুলে পরীক্ষা দিয়ে কেমন অভিজ্ঞতা হল— সবেরই উত্তর দিল পরীক্ষার্থীরাই।

উত্তর কলকাতার বেথুন কলেজিয়েট স্কুলে শহরের বেশ কিছু স্কুলের পরীক্ষার্থী এই বছর পরীক্ষা দিয়েছে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছু ক্ষণের মধ্যেই স্কুলের গেট থেকে একে একে বেরিয়ে আসে পরীক্ষার্থীরা। রামকৃষ্ণ সারদা মিশন ভগিনী নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী স্বস্তিকা সাহা জানায়, বাংলা পরীক্ষা ভাল হয়েছে। ওই স্কুলেরই আরও এক পরীক্ষার্থী তনুশ্রী মণ্ডলও পরীক্ষা দিয়ে মোটের উপর খুশি।

Advertisement
Day 1 of Madhyamik Exam.

প্রশ্ন নিয়ে মায়ের সঙ্গে আলোচনায় ব্যস্ত এক পরীক্ষার্থী। নিজস্ব চিত্র।

প্রশ্নপত্র ফাঁস বা জাল হওয়ার মত ঘটনা রুখতেই ২০২৪ থেকে বিশেষ কিউআর কোড দেওয়া শুরু হয়েছিল। সেই কোড এ বছরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্রেও রয়েছে। এমনকি, প্রত্যেকের প্রশ্নপত্রেই রয়েছে আলাদা আলাদা কিউআর কোড এবং একটি বিশেষ নম্বর, একটির কোড বা নম্বরের সঙ্গে আর একটির কোনও মিল নেই। ফলে কোন পরীক্ষার্থী কোন প্রশ্নপত্র পেয়েছে, তা একমাত্র পর্ষদের তরফেই চিহ্নিত করা সম্ভব।

পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে পর্ষদের নির্দেশিকা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীদের মোবাইল বা বৈদ্যুতিন সামগ্রী সম্পর্কিত শপথ বাক্য পাঠ করাবে স্কুলগুলি। আদি মহাকালী পাঠশালার কয়েকজন পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, শিক্ষিকারা প্রশ্নপত্র দেওয়ার আগে তাদেরকে এই বিষয়টি ভাল করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। তবে, সব কক্ষে এই বিষয়টি নিয়ে শিক্ষিকারা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কিছুই বলেননি, এমনটাও দাবি করেছে কয়েক জন পড়ুয়ার।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement