—প্রতীকী চিত্র।
চিনি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন পক্ষকে ১৭ অক্টোবরের মধ্যে মজুত সম্পর্কে খাদ্য মন্ত্রকের কাছে তথ্য দাখিলের নির্দেশ দিল কেন্দ্র। নির্দেশ না মানলে জরিমানা এবং ব্যবসার নথিভুক্তি বাতিলের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, এ মাস থেকে ২০২৩-২৪ বাণিজ্যবর্ষ শুরু হয়েছে। বাজারে জোগান কমে পণ্যটির দাম যাতে মাথা না তোলে সে দিকে কড়া নজর রাখছে সরকার। সে কারণে প্রতি সপ্তাহে মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে তথ্য দাখিল করতে বলা হয়েছে চিনি ব্যবসায়ীদের। অনেকে আবার বলছেন, মাঝে চাল, ডাল, আনাজ-সহ বিভিন্ন অত্যাবশ্যক খাদ্যের দাম লাগামছাড়া হওয়ায় মোদী সরকারের মাথাব্যথা বেড়েছিল। বিশেষ করে যখন সামনে পাঁচটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন এবং তার পরে লোকসভা ভোট। সে কারণে এ ব্যাপারে আর ঝুঁকি নিতে চাইছে না তারা।
অন্য দিকে, বাসমতি বাদে অন্যান্য সাদা চালের রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনার জন্য কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানিয়েছে চাল রফতানিকারীদের সংগঠন ইন্ডিয়ান রাইস এক্সপোর্টার্স ফেডারেশন। চালের ২০% রফতানি শুল্কের বদলে টন প্রতি তা ৮০ ডলার (৬৬৫০ টাকা) করারও আবেদন জানিয়েছে তারা।