ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) গ্লোবাল কম্পিটিটিভনেস ইনডেক্সের আওতায় এ বছর ভারতের জায়গা ২০১৭ সালের তুলনায় এগিয়েছে পাঁচ ধাপ। তবে চিনের তুলনায় এখনও অনেক পেছনে দেশ। এই সূচকের কাজ সারা বিশ্বে কোন দেশের অর্থনীতিতে বাজার দখলের তুল্যমূল্য প্রতিযোগিতা কতটা, তা নির্ধারণ করা। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থনীতির বৃদ্ধির অন্যতম নির্ধারক হিসেবে দেখা হয় এই প্রতিযোগিতা সূচককে।
তালিকার শীর্ষে আমেরিকা। ভারত ৫৮-তে। ঝুলিতে আসা নম্বর ৬২। আর চিন ২৮-এ। নম্বর ৭২.৬।
মোট ১৪০টি দেশের অর্থনীতিকে নিয়ে এই সমীক্ষা চালায় ডব্লিউইএফ। তারা জানিয়েছে, বাজার দখলে তুল্যমূল্য প্রতিযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে জি২০ গোষ্ঠীর দেশগুলির মধ্যে ভারতের মতো এক লাফে এতটা এগোতে পারেনি কেউই। মূল হাতিয়ার বিশাল বাজার ও উদ্ভাবন। শুধু তাই নয়, রিপোর্ট বলছে, দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি এ দেশই। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও দক্ষতা— এই তিনটি বাদে বাকি সব ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার নিরিখে এই অঞ্চলে এ দেশ সকলের আগে।