প্রতীকী ছবি।
দেশের সংস্থাগুলিকে শুধু ব্যাঙ্কের উপর ভরসা না-করে বাজার থেকে পুঁজি জোগাড়ের পরামর্শ বহুবার দিয়েছে কেন্দ্র। বাজার নিয়ন্ত্রক সেবির হিসেব, করোনাকালে সেটাই হয়েছে। এপ্রিল থেকে ১৮ অগস্ট পর্যন্ত বাজারে শেয়ার ও ঋণপত্র ছেড়ে বিভিন্ন সংস্থা ৫ লক্ষ কোটি টাকা তুলেছে। যা গত দু’বছরের থেকে বেশি। মঙ্গলবার মিউচুয়াল ফান্ড সংস্থাগুলির সংগঠন অ্যামফি-র বার্ষিক সাধারণ সভায় সেবি চেয়ারম্যান অজয় ত্যাগীর দাবি, টিকে থাকার মরিয়া চেষ্টা এটা। সংশ্লিষ্ট মহল বলছে, কেন্দ্র ব্যাঙ্ককে ধার দিতে চাপ দিলেও, বাস্তবে সেটা হচ্ছে না বলেই মূলধন জোগাড়ে বাজারই ভরসা শিল্পের।
শেয়ার বাজারের অস্থিরতা কমেছে বলেও এ দিন দাবি করেন ত্যাগী। প্রমাণ হিসেবে তুলে ধরেন অস্থিরতা নির্ণায়ক সূচককে (ভোলাটিলিটি ইন্ডেক্স)। বলেন, সূচক মার্চে ৮৪-তে উঠলেও, এখন নেমেছে ২০-তে। করোনার মোকাবিলা করে অর্থনীতিকে সঙ্কট থেকে বাঁচাতে সেবি, কেন্দ্র ও রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পদক্ষেপের মিলিত ফল এটা।