গ্রামীণ ব্যাঙ্ক নথিভুক্তির পরিকল্পনা

১৯৭৬ সালের আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্ক আইন অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাঙ্কগুলি তৈরি হয়। ২০০৬ সালে দেশে এই ধরনের ব্যাঙ্কের সংখ্যা ছিল ১৩৩টি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৯ জুলাই ২০১৯ ০১:৩৫
Share:

চলতি অর্থবর্ষেই আর্থিক ভাবে শক্তপোক্ত তিন-চারটি আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্ককে শেয়ার বাজারে নথিভুক্তির পরিকল্পনা করেছে অর্থ মন্ত্রক। তবে তার আগে এই ধরনের বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্কের সংযুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।

Advertisement

১৯৭৬ সালের আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্ক আইন অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাঙ্কগুলি তৈরি হয়। ২০০৬ সালে দেশে এই ধরনের ব্যাঙ্কের সংখ্যা ছিল ১৩৩টি। খরচ কমানো, প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার এবং পুঁজিকে আরও শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে তার পর থেকে শুরু হয় ব্যাঙ্কগুলির সংযুক্তি। বিভিন্ন রাজ্যে কয়েক দফা সংযুক্তির পরে এখন তার সংখ্যা ৪৫। যাকে খুব তাড়াতাড়ি ৩৮-এ নামাতে চায় কেন্দ্র।

এই মুহূর্তে এই ব্যাঙ্কগুলিতে কেন্দ্র, স্পনসর ব্যাঙ্ক এবং রাজ্যের অংশীদারি রয়েছে যথাক্রমে ৫০%, ৩৫% ও ১৫%। ২০১৫ সালে আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্ক আইন সংশোধন করা হয়। নতুন আইন অনুযায়ী, এই তিন উৎস বাদে অন্যান্য জায়গা থেকেও মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে ব্যাঙ্কগুলি। যদিও কেন্দ্র ও স্পনসর ব্যাঙ্কের মিলিত অংশীদারি ৫১ শতাংশের নীচে নামানো যাবে না।

Advertisement

এ বার সেই সংশোধিত আইন অনুযায়ী বাজারে শক্তিশালী কয়েকটি ব্যাঙ্কের প্রথম শেয়ার (আইপিও) ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। পাশাপাশি, সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির সম্মতি অনুযায়ী আরও কয়েকটি গ্রামীণ ব্যাঙ্ক মেশানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement