সঙ্কটে খনিজ দ্রব্য, রাসায়নিক রফতানি

খনিজ দ্রব্য রফতানিকারীদের সংগঠন ক্যাপেক্সিলের এগ্‌জিকিউটিভ ডিরেক্টর টি কে ভট্টাচার্য জানান, ‘‘প্লাস্টিক, রাসায়নিক পণ্য, খনিজ পদার্থ ও লাক্ষা রফতানিকারীরা ৫ মাসে ৬৫০০ কোটি টাকার জিএসটি রিফান্ড পাননি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০১৮ ০২:৩২
Share:

প্রতীকী ছবি।

জিএসটি বাবদ মেটানো কর ফেরত না পাওয়ার জন্য মার খাওয়ার মুখে প্লাস্টিক-সহ বিভিন্ন রাসায়নিক ও খনিজ পদার্থ রফতানি। এই অভিযোগ করেছে ওই সব পণ্য রফতানিকারীদের বিভিন্ন সংগঠন।

Advertisement

খনিজ দ্রব্য রফতানিকারীদের সংগঠন ক্যাপেক্সিলের এগ্‌জিকিউটিভ ডিরেক্টর টি কে ভট্টাচার্য জানান, ‘‘প্লাস্টিক, রাসায়নিক পণ্য, খনিজ পদার্থ ও লাক্ষা রফতানিকারীরা ৫ মাসে ৬৫০০ কোটি টাকার জিএসটি রিফান্ড পাননি। ফলে ওই সব রফতানিকারীরা কার্যকরী মূলধনের সমস্যায় পড়েছেন। মার খাওয়ার মুখে এগুলির রফতানি বাণিজ্য।

এই সব পণ্য রফতানি বাড়াতে কেন্দ্রীয় রসায়ন ও পেট্রোরসায়ন মন্ত্রকের সহযোগিতায় মুম্বইয়ে ‘ক্যাপইন্ডিয়া-২০১৮’ শীর্ষক প্রদর্শনী ও আলোচনার আয়োজন করে ক্যাপেক্সিল, প্লেক্সকনসিল, কেমেক্সিল ও সেফেক্সিল। সংগঠনগুলির প্রতিনিধিরা জানান, রফতানির নতুন বাজার খুঁজে পাওয়াই এর অন্যতম উদ্দেশ্য। গত অর্থবর্ষে ভারত ওই চার ধরনের পণ্যের ক্ষেত্রে ৩৬৮৪ কোটি টাকার রফতানি করেছে।

Advertisement

কেন্দ্রের লক্ষ্য নতুন বাজার: সংবাদ সংস্থার খবর, দেশের রফতানি বাড়াতে তালিকায় আরও পণ্য যোগ করার কথা ভাবছে বাণিজ্য মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী সুরেশ প্রভু বলেন, রফতানি ক্ষেত্রে নতুন বিপণন কৌশল তৈরি করছে কেন্দ্র। লক্ষ্য, নতুন বাজার ধরা ও নতুন নতুন পণ্য রফতানি। পাশাপাশি, তৈরি করা হচ্ছে নতুন কৃষি রফতানি নীতিও।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement