ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফাইল চিত্র।
শুল্ক-যুদ্ধে বিরতি টানতে প্রথম পর্যায়ের চুক্তি কবে হবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি। আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে ১৬,০০০ কোটি ডলারের চিনা পণ্যের উপরে নতুন করে মার্কিন শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা। এই অবস্থায় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে নতুন বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করল বেজিং। শনিবার তারা জানাল, আমেরিকা থেকে চিনে আমদানি করা সয়াবিন, পর্কে শুল্ক ছাড় দেবে তারা। এ ব্যাপারে কিছু সংস্থা ইতিমধ্যেই আবেদন করেছে। তার ভিত্তিতেই শুল্ক ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এই অবস্থাতেও অবশ্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুঙ্কার অব্যাহত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিনকে বিশ্ব ব্যাঙ্কের ঋণ দেওয়ায় ঘোরতর আপত্তি তুলেছেন তিনি। টুইটার হ্যান্ডলে তাঁর বক্তব্য, চিন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি। যথেষ্ট ধনী। নিজেদের প্রকল্পে তারা নিজেরাই টাকা ঢালতে পারে। এ দিনই অবশ্য বিশ্ব ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, চিনকে ঋণ দেওয়া অনেক কমে গিয়েছে।
অন্য দিকে, পুরোনো বাণিজ্য চুক্তি বদলাতে আগেই সম্মত হয়েছে আমেরিকা, কানাডা এবং মেক্সিকো। এ বার তা চূড়ান্ত করতে বৈঠকে বসেছেন তিন পক্ষের বাণিজ্য প্রতিনিধিরা। ওয়াশিংটনে শুরু হয়েছে সেই বৈঠক।