দূষণ ঠেকাতে বাজি প্রাকৃতিক গ্যাসই

দূষণহীন জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসে জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। যার সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের আয়ের পথ করতেও এর উপর বাড়তি নজর দিতে চায় তিন রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থা। তাদের আশা, কয়েক বছরের মধ্যে এই গ্যাস বিপণন থেকে আয়ের ৫-১৫ শতাংশ আসবে। এখন যা কার্যত শূন্য।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই ও নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৪১
Share:

দূষণহীন জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসে জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। যার সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের আয়ের পথ করতেও এর উপর বাড়তি নজর দিতে চায় তিন রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থা। তাদের আশা, কয়েক বছরের মধ্যে এই গ্যাস বিপণন থেকে আয়ের ৫-১৫ শতাংশ আসবে। এখন যা কার্যত শূন্য।

Advertisement

ইন্ডিয়ান অয়েল, ভারত পেট্রোলিয়াম, হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়াম -এর দাবি, মূলত তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করেই ভারতে এর বাড়তি চাহিদা মেটাতে চায় তারা। কাজে লাগানো হবে পূর্ব উপকূলে সঞ্চিত গ্যাসের ভাঁড়ারও। আগামী এক দশকেরও কম সময়ে তা সম্ভব হবে বলে দাবি ওই তিন সংস্থার। এর জন্য তারা এলএনজি আমদানি টার্মিনাল এবং পাইপলাইন তৈরির পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। শহরাঞ্চলে এ ধরনের গ্যাস জোগাতে পরিকাঠামো তৈরি করা হবে। তাদের মতে, পূর্বাঞ্চলে চাহিদা বেশি থাকবে।

বিপণন কৌশল

Advertisement

• প্রাকৃতিক গ্যাস বিপণনে আয় বাড়াতে উদ্যোগ তিন রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থার

• জোগান মূলত এলএনজি আমদানি মারফত

• জোর দেশের পূর্ব উপকূলে জমা ভাঁড়ার কাজে লাগানোর উপরও

প্রাকৃতিক গ্যাস কাজে লাগানো যায় রান্না, বিদ্যুৎ তৈরি, পরিবহণে। কেন্দ্রের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে এর ব্যবহার বাড়িয়ে ১৫% করা। ফলে চাহিদাও বাড়বে। সেই বাজার ধরতেই তৎপর সংস্থাগুলি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement