চন্দ্রশেখর ঘোষ
বন্ধন ব্যাঙ্কের শেয়ার কিনতে ভাল সাড়া মিলল লগ্নিকারীদের তরফে। সোমবারই ছিল আবেদনের শেষ তারিখ। দিনের শেষে প্রয়োজনের তুলনায় সাড়ে ১৪.৬২ গুণ বেশি আবেদন জমা পড়েছে। ২০১৫ সালের ২৩ অগস্ট চালুর পরে এই প্রথম বাজারে শেয়ার ছাড়ল বন্ধন ব্যাঙ্ক।
এই শেয়ার এমন সময়ে বাজারে এসেছে যখন ব্যাঙ্কিং শিল্প নানা সমস্যায় জর্জরিত। অনুৎপাদক সম্পদের বোঝা ও নীরব-কাণ্ডের জেরে পড়ছে ব্যাঙ্ক শেয়ার। অথচ এর মধ্যেও তাদের শেয়ার নিয়ে লগ্নিকারীদের আগ্রহ দেখে খুশি কর্তৃপক্ষ। কর্ণধার চন্দ্রশেখর ঘোষ বলেন, ‘‘একটি শেয়ার কেনার জন্য ১৪.৬টি আবেদন জমা পড়েছে।’’ শিল্পের অবশ্য দাবি, নীবর-কাণ্ড না ঘটলে, এই বহর আরও বাড়ত।
চন্দ্রশেখরবাবুর দাবি, ‘‘আমাদের ব্যবসার মডেল যে লগ্নিকারীদের মনে ধরেছে, শেয়ারে আগ্রহই তার প্রমাণ।’’ যে মডেলে বড় শিল্পে ঋণ দেওয়া তেমন শুরু করেনি বন্ধন। ফলে অনুৎপাদক সম্পদ এখনও সামান্যই। তা ছাড়া ঋণ দেওয়ার যে ক্ষেত্রটি ধরার জন্য এখন বড় বড় ব্যাঙ্ক উঠেপড়ে লেগেছে, সেই খুচরো
বা রিটেল ব্যবসায় বন্ধন এখন বসে আছে জাঁকিয়ে।