নাম না-করেও তোপ মুকেশকে

মঙ্গলবার আর-কমের বার্ষিক সভার মঞ্চ থেকেই অনিল প্রতিযোগিতার বাজার মার খাওয়া নিয়ে সতর্ক করেন। অভিযোগ তোলেন, ‘‘মোবাইল পরিষেবা ক্ষেত্রকে এখন যে দিক থেকেই দেখা হোক না কেন, তা আইসিসিইউ-তে। সাধারণ ওয়ার্ডে নয়, আইসিইউ-তেও নয়।’’

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৭:৫০
Share:

অনিল অম্বানী

দাদার নাম করেননি একবারও। কিন্তু যে ভাবে টেলিকম শিল্পে একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ কায়েমের দিকে এগোনোর অভিযোগ তুললেন রিলায়্যান্স কমিউনিকেশন্স (আর-কম) কর্ণধার অনিল অম্বানী, তাতে সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা, আদতে তোপের নিশানা মুকেশ অম্বানীই। যাঁর রিলায়্যান্স জিও নিখরচায় কথা বলা, এসএমএস ও সস্তার নেট পরিষেবা নিয়ে বাজারে পা রাখার পরে টেলি শিল্পে প্রতিযোগিতার ‘নকশা’ বদলাচ্ছে দ্রুত। টিকে থাকতে অনেক সংস্থাই বাধ্য হয়ে সংযুক্তির পথ নিচ্ছে।

Advertisement

মঙ্গলবার আর-কমের বার্ষিক সভার মঞ্চ থেকেই অনিল প্রতিযোগিতার বাজার মার খাওয়া নিয়ে সতর্ক করেন। অভিযোগ তোলেন, ‘‘মোবাইল পরিষেবা ক্ষেত্রকে এখন যে দিক থেকেই দেখা হোক না কেন, তা আইসিসিইউ-তে। সাধারণ ওয়ার্ডে নয়, আইসিইউ-তেও নয়।’’ অনিলের দাবি, এই ‘অসুখের’ জেরে রাজস্ব হারিয়ে সবচেয়ে বেশি ধাক্কা খাওয়ার ঝুঁকি বইছে সরকার ও ঋণ ফেরত না-পেয়ে ব্যাঙ্কগুলি। নতুন ঋণ নেওয়া বন্ধ। সংস্থার সংখ্যা নেমেছে হয়েছে ৬। প্রায় সব আন্তর্জাতিক সংস্থা পাততাড়ি গুটিয়েছে। আর-কমের ঘাড়ে ৪৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ। তবে অনিলের দাবি, মার্চের মধ্যে সমস্যা থেকে বেরোনো যাবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement