সোনা জমা প্রকল্পের সুবিধা কী কী?

এ বার খতিয়ে দেখা যাক গোল্ড মানিটাইজেশন প্রকল্পটিতে কী কী বলা হয়েছে? এই প্রকল্পে সাধারণ মানুষ তাঁদের ঘরে থাকা সোনা ব্যাঙ্কে জমা রাখতে পারবেন। আর তার জন্য সুদও পাবেন তাঁরা। ব্যাঙ্ক ওই সোনা গয়না প্রস্তুতকারকদের ঋণ হিসাবে দিতে পারবে। যার মাধ্যমে ব্যাঙ্কের সামনে খুলে যাবে আয়ের আরও একটি পথ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ১৭:২৬
Share:

এ বার খতিয়ে দেখা যাক গোল্ড মানিটাইজেশন প্রকল্পটিতে কী কী বলা হয়েছে?

Advertisement

এই প্রকল্পে সাধারণ মানুষ তাঁদের ঘরে থাকা সোনা ব্যাঙ্কে জমা রাখতে পারবেন। আর তার জন্য সুদও পাবেন তাঁরা। ব্যাঙ্ক ওই সোনা গয়না প্রস্তুতকারকদের ঋণ হিসাবে দিতে পারবে। যার মাধ্যমে ব্যাঙ্কের সামনে খুলে যাবে আয়ের আরও একটি পথ।

এই প্রকল্পটি চালু হওয়ার পর ১৯৯৯ সালে চালু হওয়া গোল্ড ডিপোজিট প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হবে। তবে যাঁরা ওই প্রকল্পে ইতিমধ্যেই লগ্নি করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে লগ্নির মেয়াদ ফুরনো পর্যন্ত প্রকল্প চালু থাকবে।

Advertisement

অন্য দিকে স্বর্ণ-বন্ডের মাধ্যমে সোনায় বিনিয়োগ করার সুযোগ পাবেন সাধারণ মানুষ। স্বর্ণ-বন্ডে সুদ পাওয়া যাবে ২.৭৫ শতাংশ হারে। ওই বন্ড বিক্রি করা হবে ব্যাঙ্ক এবং ডাকঘরের মাধ্যমে।

এই প্রকল্পে কম পক্ষে দুই গ্রাম সোনায় বিনিয়োগ করতে হবে। তবে ওই প্রকল্পে একই অর্থবর্ষে ৫০০ গ্রামের বেশি সোনায় বিনিয়োগ করা যাবে না। সাধারণ ভাবে বন্ডের মেয়াদ ৮ বছর। তবে ৫ বছর পরে তা বিক্রি করার সুযোগ পাবেন লগ্নিকারীরা। বন্ড কেনা এবং বিক্রির সময় আগের সপ্তাহের সোম থেকে শুক্রবারের গড় দামের ভিত্তিতেই বন্ডের দাম ধার্য হবে। ইন্ডিয়ান বুলিয়ান অ্যান্ড জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের ধার্য করা দামই সরকারি দাম হিসাবে গণ্য হবে।

তৃতীয় প্রকল্পটির মাধ্যমে অশোক চক্র খোদাই করা স্বর্ণমুদ্রা বিক্রি করবে কেন্দ্রীয় সরকার। মেটালস অ্যান্ড মিনারাল ট্রেডিং কর্পোরেশন (এমএমটিসি)-র মাধ্যমেই বিক্রি করা হবে ওই স্বর্ণমুদ্রা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement