—প্রতীকী চিত্র।
চাঁদে পাড়ি দিয়েছে চন্দ্রযান-৩। আমেরিকার সিলিকন ভ্যালিতে তাবড় স্টার্ট আপের ভারতীয় বংশোদ্ভূত শীর্ষ কর্তারা দেখছেন, প্রযুক্তির দুনিয়ায় নেতৃত্ব দিতে ভারতের অভ্যুত্থান। গর্বিত ভাবে বুক ঠুকে বলছেন, চন্দ্রযানের সফল উৎক্ষেপণ শুধু চাঁদের মাটি ছোঁয়ার লক্ষ্যে আবদ্ধ নেই। তা হয়ে উঠেছে প্রযুক্তির পথে এমন এক অনুপ্রেরণা, যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের দিশা দেখাচ্ছে এ দেশ।
উদ্যোগপতি বিপুল সিন্হার দাবি, প্রতিটি ভারতীয় এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূতের জন্য গর্বের মুহূর্ত। ভারতের অর্থনীতি, উদ্ভাবন ও অনাবাসীদের অগ্রগতিতে অনুঘটক হবে এটি। গ্লিন এআইয়ের অরবিন্দ জৈন বলছেন, দুনিয়ায় উদ্ভাবনের মূল চালিকা শক্তির অংশ হল দেশ। তার আরও বহু স্টার্ট আপ এবং বহুজাতিকের আঁতুড়ঘর হয়ে ওঠার লক্ষণ স্পষ্ট। মাত্র ৬৭০ কোটি টাকা খরচে তৈরি ইতিহাস, গোটা দেশ চাঁদে যাচ্ছে— মন্তব্য উদ্যোগপতি সাহিল চাওলার। ইউনিফোরের উমেশ সচদেবের দাবি, প্রমাণ হল ভারত আর পশ্চিমের সংস্থা ও উন্নত প্রযুক্তির অনুসরণকারী বা প্রশাসনিক দফতর হয়ে থাকবে না।