শ্যামসুন্দর কো জুয়েলার্সের অক্ষয় তৃতীয়ায় হওয়া মেগা ড্র
বাঙালির তেরো পার্বণের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব হল অক্ষয় তৃতীয়া। তবে শুধু বাংলা নয়, গোটা দেশজুড়ে অক্ষয় তৃতীয়া দিনটিকে অত্যন্ত শুভ হিসাবে গণ্য করা হয়। ভাগ্য বাড়াতে এই দিনটির কথা মাথায় রেখে প্রতি বছরের মতো এ বারও শ্যামসুন্দর কোম্পানি জুয়েলার্সে সাড়ম্বরে উদযাপন হল শুভ অক্ষয় তৃতীয়া।
১৫ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত শ্যামসুন্দর কোম্পানি জুয়েলার্সের প্রতিটি স্টোরে উদযাপিত হয় ‘শুভ অক্ষয় তৃতীয়া উৎসব’। প্রতি বছরের মতো এই বারেও গ্রাহকদের জন্য ছিল লাকি ড্র-এর অফার। ১৪ দিন যাবৎ চলা এই বিশেষ অফারে গ্রাহকেরা কেনাকাটা করার জন্য যে কুপন পেয়েছিলেন, তার মধ্যে থেকেই সংস্থার কলকাতার গড়িয়াহাট শোরুমে ১ মে ড্র-এর মাধ্যমে মেগা ড্র-এর বিজেতাদের বেছে নেওয়া হয়।
মেগা ড্র-এর এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে এ দিন বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সঙ্গীত পরিচালক দেবজ্যোতি মিশ্র বিশেষ। উপস্থিত ছিলেন সংস্থার ডিরেক্টর অর্পিতা সাহা এবং রূপক সাহা। এই দিন তাঁরাই গ্রাহকদের জন্য বিশেষ পুরস্কার ৩টি স্কুটির লাকি ড্র কুপনগুলি বেছে নেন।
বিজয়ী গ্রাহকরা হলেন—
এই ৩ জন ভাগ্যবান বিজয়ী গ্রাহকদের হাতে তাঁদের প্রাপ্য পুরস্কারগুলি আগামী দিনে এক বিশেষ উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে দেওয়া হবে।
এ দিন অনুষ্ঠানে এসে দেবজ্যোতি মিশ্র বলেন, “শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্সে এসে শুভ অক্ষয় তৃতীয়া উৎসবের লাকি ড্র কুপন বাছাই করে ভাগ্যবান গ্রাহকদের নাম ঘোষণা করতে পেরে সত্যিই খুব খুশি হয়েছি।” পাশাপাশি তিনি বিজয়ীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। এমন সুন্দর অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্সকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
অন্য দিকে অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে শ্যামসুন্দর কোম্পানি জুয়েলার্সের কর্ণধার, ডিরেক্টর রূপক সাহা বক্তব্যের প্রথমেই প্রত্যেক গ্রাহককে নববর্ষ ও অক্ষয় তৃতীয়ার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। বলেন, “আমাদেক গ্রাহকদের জন্যই এই বছরের শুভ অক্ষয় তৃতীয়া উৎসব ফের অসামান্য সাফল্য পেয়েছে। আমাদের এই আয়োজনে পাশে থাকার জন্য সকল প্রিয় গ্রাহকদের ও রাজ্যবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।” একই সঙ্গে প্রতিবারের মতো, সংস্থার তরফে গয়নার গুণমান, পরিষেবা, দাম ইত্যাদি বিষয়ে গ্রাহকদের আশ্বস্ত করেন।
সংস্থার আরও এক ডিরেক্টর অর্পিতা সাহা বলেন, “আমরা সবাই জানি, অক্ষয় তৃতীয়া খুবই শুভ তিথি। তাই এই রকম শুভ সময়ে সোনা কিনে তার ঔজ্জ্বল্যে সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করতে আমরা সকলেই চাই। এই বছর অক্ষয় তৃতীয়ায় হিরে ও সোনার নতুন নতুন কালেকশনে আমাদের প্রত্যেক শোরুম সেজে উঠেছিল। আর গ্রাহক বন্ধুরা পাশে থাকার ফলে সেই সাজ আরও উজ্জল হয়ে উঠেছিল।”
নতুন বছরের শুভেচ্ছা বিনিময় ও সকলকে অভিনন্দন জানানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয় অক্ষয় তৃতীয়া অনুষ্ঠান।
এই প্রতিবেদনটি ‘শ্যামসুন্দর কোম্পানি জুয়েলার্স’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।