Techno India Group

চেনা বই, চেনা ঘর থেকে নতুন ক্লাস! বাবা’কে নিয়ে স্মৃতিরোমন্থনে মেঘদূত রায়চৌধুরী

সংস্থার জন্মলগ্ন থেকেই মেঘদূত তার সঙ্গে জড়িয়ে। তখনও টেকনো ইন্ডিয়া নামকরণ হয়নি। ২০০০ সালে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে ক্যাম্পাস তৈরি হওয়ার সময় সংস্থার নামকরণ হয়।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:১৩
Share:

মেঘদূত রায়চৌধুরী

তরুণ বাঙালি উদ্যোগপতি মেঘদূত রায়চৌধুরী। বিদেশ থেকে ম্যানেজমেন্ট পাশ করে ফিরেই যোগ দিয়েছেন টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের ডিরেক্টর পদে। সংস্থার জন্মলগ্ন থেকেই মেঘদূত তার সঙ্গে জড়িয়ে। তখনও টেকনো ইন্ডিয়া নামকরণ হয়নি। ২০০০ সালে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে ক্যাম্পাস তৈরি হওয়ার সময় সংস্থার নামকরণ হয়।

চোখের সামনে ধীরে ধীরে বাবা গৌতম রায়চৌধুরীকেও উদ্যোগপতি হয়ে উঠতে দেখেছেন মেঘদূত। তাঁর কথায়, "আমার বয়স যখন ৫-৬ বছর, তখন থেকেই আমি এই পারিবারিক ব্যবসার সঙ্গে ছিলাম। চোখের সামনে টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপকে এত বড় হতে দেখলাম।"

তিনি আরও জানান, বিদেশ থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকদের টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপে নিয়ে আসা হয়। স্কুল, কলেজ, নানা ধরনের উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সংস্থার প্রাথমিক লক্ষ্য হল শিক্ষা জগৎকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি করা।

চোখের সামনে সবটা গড়ে উঠল! বাবার তৈরি টেকনো ইন্ডিয়াকে ফিরে দেখলেন মেঘদূত রায়চৌধুরী

টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপে এই মুহূর্তে প্রায় লক্ষাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বর্তমানে টেকনো ইন্ডিয়ায় হসপিটালিটির সুবিধা-সহ দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। এমনকি কোভিডের সময়ে পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম বৃহৎ টিকাকরণ কর্মসূচির উদ্যোগ নিয়েছিল এই গোষ্ঠীই। প্রায় ১৫টি টিকাকরণ কেন্দ্র তৈরি হয়েছিল। মেঘদূত বলেন, “ভাইরাসের বিরুদ্ধে সক্রিয় ভাবে লড়াই করার একমাত্র উপায় ছিল টিকাকরণ। আমাদের ক্যাম্পাসগুলিকে গণটিকা কেন্দ্রে রূপান্তরিত করে এবং মানুষের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমরা ধন্য। পাশাপাশি টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের বিভিন্ন বিভাগ যে ভাবে সহযোগিতা করে কাজ করেছে, তাতে আমরা গর্বিত।’’

এই প্রতিবেদনটি ‘টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন