জীবনযাপন অনেকটা পাল্টে গিয়েছে কয়েক মাসে। জীবন এখন ‘নিউ নর্ম্যাল’। অফিসের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনও ঘটেছে। শিক্ষাক্ষেত্রের পাঠ দানের চিরাচরিত ধারাও বদল হচ্ছে ধীরে ধীরে। পুরোটাই ভার্চুয়াল। শিক্ষাও এখন ফোন বা ইন্টারনেট নির্ভর।
‘ই-লার্নিং’ অথবা ‘ভার্চুয়াল লার্নিং’ এখন চেনা শব্দ। দুধের শিশুও পাঠ নিচ্ছে বা স্কুলের ক্লাস করছে, কম্পিউটার বা মোবাইলের সামনে বসে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মানিয়ে নিচ্ছে খুদেরাও। অফিসও এখন ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’। বাড়িতে বসেই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সামলে নিতে হচ্ছে সব কাজ।
অনেকেই ভাবছেন, এ বার পুজোয় একটা ল্যাপটপ কিনলে কেমন হয়? সেই মতো খোঁজ নিতেও শুরু করেছেন কেউ কেউ। সাধারণ মধ্যবিত্ত ল্যাপটপ কেনার বিষয়ে বেশি আগ্রহী, জানাচ্ছেন শহরের বিক্রেতারা। তাঁরা বলছেন, মোটামুটি ৪০ হাজারের ঊর্ধসীমা রাখছেন ক্রেতারা। সেই বাজেটের মধ্যেই ‘ভার্চুয়াল লার্নিং’ ও ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’, এই দু’টি বিষয়কে সামলে নেওয়ার মতো ল্যাপটপ চাইছেন।
আরও পড়ুন: ইন্টারনেটের ফাইভ-জি খুলে দেবে নতুন দুনিয়া
প্রাথমিক ভাবে কী কী খেয়াল রাখতে হবে ল্যাপটপ কেনার সময়?
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মানিয়ে নিচ্ছে খুদেরাও।
ল্যাপটপটি কাজের প্রয়োজনে কিনছেন। তাই নেটে গিয়ে সার্চ করে দেখে নেবেন, কোন ল্যাপটপের মধ্যে এই সুবিধাগুলি আছে।
এখন বেশ কয়েকটি ল্যাপটপ ব্র্যান্ড বাজারে বেশ পরিচিত। যেমন, ডেল, লেনোভো, এইচপি, আসুস, এসার প্রভৃতি। তবে বাকিগুলিও হেলাফেলার নয়। আর ম্যাকবুকের কথা বলতেই হবে।
আরও পড়ুন: পুরনো টিভি এ বার স্মার্ট, লাগবে শুধু একটা স্টিক!
এ বার বাজেট প্রসঙ্গে আসা যাক, যদি ৪০ হাজারের মধ্যে বাজেট হয়, তাহলে সব সুবিধাই পাবেন কিন্তু এসএসডি এবংi5 প্রসেসর না-ও পেতে পারেন, ৫০ হাজারের উপরে উঠলে এসএসডি’ র সুবিধা পাবেন। যত বাজেট বাড়াবেন, সুবিধা ততই বেশি। একেবারে টেনথ জেনারেশন পর্যন্ত ল্যাপটপ পেতে পারবেন।