বিশেষ ভাবে সক্ষম শিশুদের সঙ্গে সন্দীপ্তা
মহালয়ার দিন চক্ষুদানের মধ্য দিয়েই দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়। কিন্তু কাশী বোস লেনে এবছরের মহালয়ায় এই চক্ষুদানকেই অনেক বেশি তাৎপর্য্যপূর্ণ করে তুলেছে ‘ডক্টরস্ চয়েস’। বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের মাধ্যমে দেবীর চক্ষুদান করা হয়।
৪৫ জন দৃষ্টিহীন শিশু, মায়ের চক্ষুদানের সরঞ্জাম, যেমন - রং, তুলি ইত্যাদি তুলে দিয়েছিল শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী এবং নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজার হাতে। মাননীয় মন্ত্রীর হাত দিয়েই ঠিক দুপুর ১২ টার সময় সম্পন্ন হয় কাশী বোস লেনের এবছরের চক্ষুদান পর্ব।
অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেনও এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন। ‘ডক্টরস্ চয়েস’, কাশী বোস লেনের সঙ্গে সহযোগিতায় এই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছিল।
এই শিশু ব্রেইল পদ্ধতি দিয়ে উপলব্ধি করেছে চক্ষুদানের সমগ্র প্রক্রিয়াটি। তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল কিউআর কোড ব্রেইল স্ক্যানার পুজোর ভিআইপি পাস।
তবে দৃষ্টিহীনদের জন্য এই ব্রেইল পদ্ধতির সুবিধা শুধুমাত্র মহালয়ার চক্ষুদান পর্বের জন্যই ছিলোনা বরং পুজোর প্রতিদিনই এই সুবিধা নিতে পারবেন দেখতে অক্ষম সকল বিশেষ ব্যক্তিরা।
এই প্রতিবেদনটি ‘ডক্টরস্ চয়েস’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।