দীর্ঘ দুই বছরের প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে আনন্দবাজার অনলাইনে স্বমহিমায় ফিরে এল বহু প্রতীক্ষিত ‘মহিষাসুর পালা’। মুক্তি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভিডিয়োর বিভিন্ন দৃশ্য ছড়িয়ে পড়ে নেটমাধ্যমে। যা দেখে নির্দ্বিধায় বলা যায় যে অন্যান্য বছরের মতো এ বারও ‘মহিষাসুর পালা’কে সাদরে গ্রহণ করেছে সাধারণ মানুষ।
ইতিমধ্যেই ভিডিয়োটিকে কেন্দ্র করে নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে বিভিন্ন মিম। এগিয়ে এসেছে বাংলার জনপ্রিয় মিম কমিউনিটিগুলি। তাদের মধ্যে দেখা গিয়েছে উৎসাহ এবং উদ্দীপনা। রাজনীতি থেকে বিশ্বকাপ, বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে মিশে গিয়েছে মহিষাসুর পালা। যার মধ্যে বহু মিম ভাইরালও হয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে, মিমতন্ত্র, বঙ্গ রঙ্গ, মিম সেদ্ধ, জীবনানন্দ ভার্সেস ট্রাম মিম ২, কলকাতা ড্যাংকার ইত্যাদি। এদের পেজগুলিতে দেখা গিয়েছে মিম।
বরাবরই ‘মহিষাসুর পালা’র ভিডিয়োতে উঠে এসেছে সমসাময়িক বিষয়গুলি। এ বারেও তার অন্যথা হয়নি। চন্দ্রযান থেকে শিক্ষা দুর্নীতি, বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে এই ভিডিয়োতে।
আসলে শরৎ এলেই মহিষাসুর ভাবে, কী ভাবে দুর্গা ব্যাশিং হবে? কখনও সোশ্যাল মিডিয়া তো কখনও বিলেতি পটকা— প্রতি বছর নিয়মমাফিক নতুন নতুন অস্ত্র নিয়ে মা দুর্গাকে কুপোকাৎ করার জন্য হাজির হয় মহিষাসুর। প্ল্যানিংও চলে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হয়? কে জেতে? কে হারে? দেশের অন্দরে ঘটে চলা বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষাপটে হাসির মোড়কে সেই গল্পই তুলে ধরা হয়েছে ‘মহিষাসুর পালা’য়।