কলকাতার খাবারের গল্প। না, এ গল্প একদিনে শেষ হওয়ার নয়, কত ইতিহাস, কত স্মৃতি জড়িয়ে এর সঙ্গে। তবে খাদ্যরসিকদের জন্য এমনই নানা গল্পের থুরি ভূরিভোজের সন্ধান নিয়ে এল কলকাতা ফুড টেলস। বেহালার কাছেই সখের বাজার মোড় থেকে একটু এগিয়ে জেমস লং সরণীতে এই রেস্তরাঁ খুলে গেল পুজোর ঠিক আগেই।
স্যান্ডউইচ, পাস্তার মতো রোজকার খাবারের সঙ্গে কলকাতার নানা রকম ভাজাভুজি, ফিউশন, গ্রিলড কাবাব-সহ খাঁটি এশীয় এবং ভারতীয় সবরকম খাবারই মিলবে এখানে।
হিন্দুস্তান কুইজিনেরই রেস্তরাঁ এটা, এই নামের সঙ্গে গত ১৮ বছর ধরে বাঙালি পরিচিত, জানালেন রেস্তরাঁর সর্বাধিনায়ক রাজদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। রেস্তরাঁর শেফ দেবজিৎ মজুমদার ভাগ করে নিলেন পুজোর স্পেশাল রেসিপি। বললেন, ‘‘খাদ্যরসিকদের জন্য এটা সুখবর বলা যেতেই পারে, কারণ এক ছাদের তলায় এত রকমের খাবারের আয়োজন। তাই নানারকমের পদ চাখতে আসতেই হবে।’’
রেস্তরাঁয় প্রবেশের আগে সুরক্ষা মেনে চলা হবে।
পুজোয় কী কী থাকছে-
খাদ্যরসিকদের জন্য ভূরিভোজের সন্ধান নিয়ে এল কলকাতা ফুড টেলস।
এ বারের পুজো খানিকটা অন্যরকম। তাই সবরকম সাবধানতা অবলম্বন করেই রান্না করা হচ্ছে। পরিবেশনও করা হবে সেই ভাবেই। রেস্তরাঁয় প্রবেশের আগেই হাতে স্যানিটাইজার দেওয়া, থার্মাল গান দিয়ে তাপমাত্রা মেপে নেওয়ার বিষয়টি রয়েছে। সব রকম সুরক্ষা মেনে চলা হবে।
পুজোর সময় বাড়িতে রান্না করতে কারই বা ভাল লাগে, তাই সময় পেলে এসেই দেখুন। চাইলে অ্যাপের মাধ্যমে বাড়িতে বসে অর্ডার করতেও পারেন।
আরও পড়ুন: চারগ্রিলড পমফ্রেট উইদ লেডিস ফিঙ্গার অ্যান্ড বেল পেপারস, এ বার বাড়িতেই
শেফ দেবজিৎ মজুমদার জানালেন, অন্য স্বাদের রান্না কিংবা অভিনব এশিয়ান কুইজিন খেতে চাইলে এ রেস্তরাঁয় আসতেই হবে। আর কয়েকদিন পরেই তো ষষ্ঠী। জমে উঠুক পুজোর খানাপিনা।