
ছোট-বড় যে কোনও সংস্থাতেই কাজের চাপ ক্রমবর্ধমান। কর্মজীবনের প্রবল চাপ প্রভাব ফেলছে ব্যক্তিগত ও সাংসারিক জীবনেও। ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা একটানা কাজ করার পর বাড়ি ফিরে আবার ল্যাপটপে ঘাড় গুঁজে বসে থাকা। বাড়ি ফিরে মুখ তুলে তাকানোর ফুরসত নেই, বাড়ির মানুষদের সঙ্গে দু’দণ্ড কথা বলারও সুযোগ নেই। কাজের চাপে নাভিশ্বাস অবস্থা।

গোটা দিন হাতে থাকলেও তার মধ্যে কাজ শেষ করাটা অনেকের কাছেই একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র ভারতে নয়, একাধিক দেশেই সমস্যাটি ক্রমবর্ধমান। কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবনে ভারসাম্য রাখার ক্ষমতা থাকছে না বেশির ভাগেরই। পেশাগত এবং ব্যক্তিগত জীবনে ভারসাম্য রাখতে গিয়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে উঠছে বর্তমান প্রজন্মের।