প্রতীকী ছবি।
টানটান উত্তেজনার ভোট এ বার গুজরাতে। ২২ বছর ক্ষমতায় বিজেপি। বিরোধী আসনে কংগ্রেস।
২০০২, ২০০৭, ২০১২— পর পর তিনটি নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদী ছিলেন এ রাজ্যে বিজেপি-র মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী। কিন্তু এখন আর তিনি শুধু গুজরাতের নন, তিনি গোটা দেশের। অতএব দেড় দশক পর বিজেপি এমন এক নির্বাচনের মুখোমুখি গুজরাতে, যেখানে মোদীকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তুলে ধরে লড়া যাচ্ছে না।
অন্য দিকে, বিরোধী কংগ্রেসও এ বার অনেক চাঙ্গা। ২০০২ সালের সাম্প্রদায়িক হিংসার পর থেকে গুজরাতে ক্রমশ দুর্বল হয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু এ বার অন্য রকম সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কংগ্রেসের ঝুলিতে। ক্ষত্রিয়-হরিজন-আদিবাসী-মুসলিম, এই পরিচিত ভোটব্যাঙ্ক ছাড়াও কংগ্রেস এ বার হাত বাড়িয়েছে পাতিদার, ওবিসি এবং দলিত ভোটব্যাঙ্কের দিকে। হার্দিক, অল্পেশ, জিগ্নেশদের সঙ্গে নিয়ে গুজরাতের ময়দানে জোর লড়াইয়ে রাহুল গাঁধী ব্রিগেড। অতএব, দেড় দশক পর এ রাজ্যে বিজেপির দিকে এতটা কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়তে পারছে কংগ্রেস।
জমজমাট এই লড়াইয়ের দিকে চোখ রয়েছে গোটা দেশের। আনন্দবাজার ওয়েবসাইটের প্রতিনিধি পৌঁছে গিয়েছেন গ্রাউন্ড জিরোয়। অমদাবাদ, রাজকোট, গাঁধীনগর, সুরত, বনাসকাঁঠা, বডোদরা— গুজরাতের সব প্রান্তে নজর থাকছে আমাদের। রঙিন নির্বাচনী যুদ্ধের সব খবর পেতে চোখ রাখুন আনন্দবাজার ওয়েবসাইটে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy