Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪

লখনউয়ে পুলিশ বনাম আইএস

মধ্যপ্রদেশে ট্রেনে বিস্ফোরণের ঘটনার জেরে শেষ পর্যন্ত সন্ত্রাস দমন অভিযান হল উত্তরপ্রদেশে। উত্তরপ্রদেশের শেষ দফার ভোটগ্রহণের ঠিক আগের দিন লখনউতেই বিকেল থেকে দুই জঙ্গির সঙ্গে লড়াই চলল পুলিশের সন্ত্রাস-দমন শাখার (এটিএস)।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৮ মার্চ ২০১৭ ০৪:৪৩
Share: Save:

মধ্যপ্রদেশে ট্রেনে বিস্ফোরণের ঘটনার জেরে শেষ পর্যন্ত সন্ত্রাস দমন অভিযান হল উত্তরপ্রদেশে। উত্তরপ্রদেশের শেষ দফার ভোটগ্রহণের ঠিক আগের দিন লখনউতেই বিকেল থেকে দুই জঙ্গির সঙ্গে লড়াই চলল পুলিশের সন্ত্রাস-দমন শাখার (এটিএস)। পুলিশ সূত্রে খবর, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে উত্তরপ্রদেশের কিছু যুবকের উপরে প্রভাব বিস্তার করেছে আইএস নেতারা। সেই যুবকরাই আইএসের ‘লখনউ-কানপুর খোরাসান’ মডিউল তৈরি করেছে।

ঘটনার শুরু মধ্যপ্রদেশে ভোপাল-উজ্জয়িনী প্যাসেঞ্জার ট্রেনে। আজ সকালে জাবরি স্টেশনের কাছে ওই ট্রেনের শেষ কামরায় বিস্ফোরণ ঘটে। পাঁচ জন মহিলা-সহ ন’জন আহত হন। নাশকতায় জড়িতদের সন্ধানে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশে অভিযান শুরু হয়। মধ্যপ্রদেশের পিপারিয়া থেকে গ্রেফতার হয় দানিশ আখতার, সৈয়দ হুসেন ও আনিস মুজফ্ফর নামে উত্তরপ্রদেশের কানপুর ও আলিগড়ের তিন বাসিন্দা।

এরপর কানপুর থেকে ফয়জান ও ইমরান নামের আরও দুই সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। একই সঙ্গে সইফুল নামে আর এক জনকে গ্রেফতার করতে লখনউয়ের ঠাকুরগঞ্জের হাজি কলোনিতে তার বাড়িতে হাজির হয় এটিএস। বাড়ির দরজায় কড়া নাড়তেই ভিতর থেকে গুলি ছুটে আসে। সইফুলকে জীবন্ত ধরতে ‘চিলি বম্ব’ ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। কিন্তু তারপরেও মাঝে মধ্যেই পুলিশকে লক্ষ করে গুলি ছুড়তে থাকে সইফুল।

গভীর রাতে পুলিশ জানায়, বাড়ির মধ্যে দু’জন জঙ্গি রয়েছে।

অন্য বিষয়গুলি:

Encounter IS Police Lucknow
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE