ঘরোয়া টোটকাতেই পেয়ে যেতে পারেন পরিষ্কার দাঁত।
হাসলে সকলকেই সবচেয়ে সুন্দর দেখায়। কিন্তু দাঁতের যত্ন না নিলে একটা হলদেটে ছাপ পড়ে যায়। দিনে দু’বার দাঁত মাজা সত্ত্বেও কিন্তু এটা হয়ে থাকে। তাই দাঁতের রং সাদা করতে চাই বাড়তি প্রয়াস। এমনিতে দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা খাবার তুলতে নিয়ম মেনে দন্তচিকিৎসকের কাছে গিয়ে স্কেলিং করানো উচিত। তবে দাঁতে ঝকঝকে করতে আলাদা করে কোনও রাসায়নিক পদ্ধতি ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। খুব বেশি ঝামেলাও করতে হবে না। ঘরোয়া টোটকাতেই পেয়ে যাবেন পরিষ্কার দাঁত।
কলার খোসা
কলার উপকরিতা নিয়ে আমরা সকলেই কম-বেশি সচেতন। কিন্তু খোসা ব্যবহার করে যে ঝলমলে হাসিও পেতে পারেন, সেটা বোধহয় অনেকেরই অজানা। কলার খোসা জমিয়ে রাখুন ফ্রিজে। রোজ দু’বেলা কিছু ক্ষণ তা দিয়ে দাঁত ঘষুন। কলার পোটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখবে। আর হলেদেটে ভাবও দূর হবে।
স্ট্রবেরি
এই ফল খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই দাঁতের জন্য উপকারী। কয়েকটা স্ট্রবেরি চটকে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। সেটা দাঁতে লাগিয়ে দু’-তিন মিনিট রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। দাঁত মেজেও নিতে পারেন। স্ট্রবেরির মধ্যে যে জৈব রাসায়নিকগুলি রয়েছে, সেগুলি দাঁত সাদা করতে সাহায্য করে, আবার জীবাণু প্রতিরোধকও বটে।
স্ট্রবেরির মধ্যে যে জৈব রাসায়নিকগুলি রয়েছে, সেগুলি দাঁত সাদা করতে সাহায্য করে।
গাজর
গাজর ভাল করে ধুয়ে স্যালাড বানিয়ে খান। আরও ভাল হয়, যদি কাঁচা গাজর খেতে পারেন। দাঁতের ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। গাজর ঘষলে রং উজ্জ্বল হবে, আবার মাড়ির স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে।
স্ট্রয়ের ব্যবহার
খুব গরম বা খুব ঠান্ডা পানীয় দাঁতের এলামেলের পক্ষে ক্ষতিকর। তাই যতটা পারবেন, স্ট্র ব্যবহার করুন। যাতে সরাসরি দাঁতে অনেকটা গরম বা ঠান্ডা পানীয় না লাগে। একটু হলেও প্রভাব কম পড়বে। এতে দাঁত ভালও থাকবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy