মুঠোয় চারশোতম জয়। গোল করার পর মেসি।-রয়টার্স
লা লিগার দৌড়ে টিকে থাকল বার্সেলোনা।
রবিবার ভিসেন্তে কালদেরনের মহারণে মেসির দল শেষ হাসি হাসল আতলেতিকো দে মাদ্রিদকে ২-১ হারিয়ে। এবং ত্রাতা সেই লিওনেল মেসিই। যাঁর জয়সূচক গোলে রিয়াল মাদ্রিদের উপর চাপ বাড়িয়ে কিছু ঘণ্টার জন্য হলেও লা লিগার শীর্ষে গেল বার্সা। জয়ের সৌজন্যে বার্সা জার্সিতে নিজের চারশোতম ম্যাচ জেতার নজির গড়লেন এল এম টেন।
সাম্প্রতিক কালে ভিসেন্তে কালদেরন মানেই হয়ে উঠেছে বার্সার জন্য অপয়া এক মঞ্চ। যেখান থেকে বহু বার হতাশা ও হার নিয়ে ফিরতে হয়েছে বার্সাকে। লা লিগা জেতার আশা টিকিয়ে রাখতে রবিবার রাতে সেই মঞ্চে জিততেই হতো বার্সাকে। এমন চাপের ম্যাচে প্রথমার্ধ থেকেই দু’দল আক্রমণাত্মক মেজাজে শুরু করে। কিন্তু গোলের মুখ খুলতে পারেনি কেউ। মেসির একটা ফ্রি-কিকও দারুণ বাঁচান আতলেতিকো গোলরক্ষক ইয়ান ওবলাক।
অবশেষে দ্বিতীয়ার্ধে প্রথম গোল পায় বার্সা। আতলেতিকো রক্ষণের জটলার মধ্যে দিয়ে গোল করে বার্সাকে ১-০ এগিয়ে দেন রাফিনহা। যার কিছুক্ষণ পরেই দিয়েগো গডিনের গোলে ১-১ হয়। ম্যাচটা নিশ্চিত ড্রয়ের দিকে এগোচ্ছিল। যে পরিস্থিতিতে গত কয়েক ম্যাচের মতো ফের বার্সাকে বাঁচালেন এল এম টেন। আর্জেন্তিনীয় রাজপুত্রের বুদ্ধিদীপ্ত ফিনিশিংয়ের সাহায্যে ম্যাচ থেকে তিন পয়েন্ট তুলে নিল বার্সা।
দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট বার্সা ম্যানেজার লুইস এনরিকে বলছেন, ‘‘প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে জিতলে সব সময় দলের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আজ জিততে পেরে আমি খুশি।’’
চ্যাম্পিয়ন ম্যান ইউনাইটেড: ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড ম্যানেজার হিসেবে প্রথম ট্রফি জিতলেন জোসে মোরিনহো। রবিবার ইএফএল কাপের (লিগ কাপ) ফাইনালে সাউদাম্পটন-কে ৩-২ হারাল ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড। জোড়া গোল করে ম্যাচের নায়ক জ্লাটান ইব্রাহিমোভিচ। সুইডিশ মহাতারকা ছাড়াও গোলের তালিকায় ছিলেন জেসে লিনগার্ড। ম্যানেজার হিসেবে মোরিনহো চতুর্থ বার এই প্রতিযোগিতা জিতলেন। ফাইনালের শেষে ইব্রাহিমোভিচ বলেছেন, ‘‘আমি সব সময় জিততে চাই। বয়স যতই হোক না কেন জেতার খিদেটা আমার মধ্যে একটুও কমেনি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy