Advertisement
E-Paper

‘সিঁদুরের দাগ’ উঠছে না! দিশাহারা পাকিস্তান তাই ভারতের সীমান্তে জনবসতিতে গোলা ছুড়ছে

আসলে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ ভারতীয় বাহিনীর পরিকল্পনার যে নিখুঁত বাস্তবায়ন হয়েছে, তাতে পাকিস্তানের সামরিক কর্তাদের মুখ থেকে চুনকালির দাগ কিছুতেই মোছা যাচ্ছে না। পাকিস্তান ভেবেছিল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ‘বদলা’ নিয়ে নেবে।

গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।

সুব্রত সাহা, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল

শেষ আপডেট: ১০ মে ২০২৫ ১০:৫০
Share
Save

মাছ না পেয়ে ছিপে কামড় দিচ্ছে পাকিস্তান। আপ্রাণ চেষ্টা করছে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষতি করার। কিন্তু পেরে উঠছে না বলে সাধারণ জনবসতিতে গোলাবর্ষণ করছে, সাধারণ মানুষের প্রাণ নিচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর গত কয়েক দিন ধরে পাকিস্তান ভারী গোলাবর্ষণ করে চলেছে। এই ধরনের গোলাবর্ষণ যুদ্ধে কোনও অগ্রগতি এনে দেয় না। সীমান্তবর্তী সামরিক চৌকিতে উচ্চক্ষমতার আর্টিলারি গান (কামান) বসিয়ে সীমান্তের অন্য দিকে একনাগাড়ে গোলাবর্ষণ করাই যায়। যে কোনও দেশই সেটা করতে পারে। কিন্তু তাতে সীমান্ত এগোবে বা পিছোবে না। শত্রুপক্ষও খতম হবে না।

পাকিস্তানের সামরিক কর্তারা সে কথা ভালই জানেন। তবু অনবরত গোলাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ নাগরিকদের ক্ষয়ক্ষতি ঘটিয়ে যাচ্ছেন। ভারতের সামরিক বাহিনীর দুর্ভেদ্য বর্মে পাকিস্তান এত জোরে ধাক্কা খাচ্ছে যে, অপমান ভুলতে লোকালয়ে গোলা ছুড়ছে! শুক্রবার ভোর থেকে আবার সেই কাজটাই শুরু করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের গোলায় জম্মু-কাশ্মীরের এক প্রশাসনিক আধিকারিকের প্রাণ গিয়েছে। নিহত হয়েছেন আরও দু’জন। এঁরা সকলেই সাধারণ নাগরিক। সামরিক বাহিনীর কেউ নন। কিন্তু এঁরাও পাকিস্তানি গোলাবর্ষণের শিকার হলেন!

আসলে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ ভারতীয় বাহিনীর পরিকল্পনার যে নিখুঁত বাস্তবায়ন হয়েছে, তাতে পাকিস্তানের সামরিক কর্তাদের মুখ থেকে চুনকালির দাগ কিছুতেই মোছা যাচ্ছে না। বলতে পারেন, সিঁদুরের দাগ উঠছে না। পাকিস্তান ভেবেছিল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ‘বদলা’ নিয়ে নেবে। ৬ এবং ৭ মে-র মধ্যবর্তী রাতে পাকিস্তানের ন’টি জায়গায় আঘাত হেনে ভারত জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়েছে। পাকিস্তান ভেবেছিল, ৭ এবং ৮ মে-র মধ্যবর্তী রাতেই ভারতে পাল্টা আঘাত হেনে হিসেবের খাতায় ভারসাম্য আনবে। তাই বুধবার রাতে ভারতের ১৫টি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। কিন্তু তাতে পাকিস্তান তেমন সুবিধা করে উঠতে পারেনি। উল্টে নিজেদেরই আরও কিছুটা ক্ষতি করে ফেলেছে।

বুধবার রাতে যে হামলা পাকিস্তান চালিয়েছিল, তাতে এক নয়, একাধিক রকমের ক্ষতির মুখে তাদের পড়তে হয়েছে। প্রথমত, প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র অকারণে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা কতটুকু, তা আবার স্পষ্ট হয়েছে। তৃতীয়ত, ভারতের পাল্টা আঘাতে পাকিস্তানের বিভিন্ন শহর ফের ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছে। লাহৌরে পাকিস্তানের নিজস্ব এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থাই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।

উল্টো দিকে, ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর অসামান্য সক্ষমতা দেশবাসীকে বুঝতেই দেয়নি, বুধবার রাতে পাকিস্তান কত বড় ধ্বংসলীলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল। উত্তরে জম্মু-কাশ্মীরের অবন্তীপুরা থেকে শুরু করে দক্ষিণে গুজরাতের ভুজ পর্যন্ত উত্তর ও পশ্চিম ভারতের বিস্তীর্ণ আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর পাকিস্তান আঘাত হানার চেষ্টা করেছিল। প্রত্যেকটা আঘাতের অভিমুখ ছিল ভারতের কোনও না কোনও সামরিক ঘাঁটির দিকে। সৈন্যশিবির বা বিমানঘাঁটি লক্ষ্য করে আঘাত হানার চেষ্টা করেছিল। ভারত বুঝিয়ে দিয়েছে, আমাদের আকাশসীমা কতটা সুরক্ষিত। একটা পাকিস্তানি হামলাও অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। ভারতের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম বা আকাশ সুরক্ষা ব্যবস্থা পাকিস্তানের সব ক’টা হামলা মাঝ- আকাশে নষ্ট করেছে। নিঃশব্দে কত বড় ঘটনা ঘটে গিয়েছে, তা অনেকেই বুঝতে পারেননি। বৃহস্পতিবার, অর্থাৎ ৮ মে সকালে ভারতের পাল্টা আঘাতে যখন পাকিস্তানের একের পর এক শহর আবার চমকে উঠতে শুরু করে, তখন কেউ কেউ কিছুটা আভাস পান যে, ভারতীয় বাহিনী ঠিক কী ঘটাচ্ছে! লাহৌর পাকিস্তানের প্রাণকেন্দ্র। সেই শহরের এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থাকেই ভারত অকেজো করে দেয়।

বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তান আবার দুঃসাহস দেখানোর চেষ্টা করেছিল। ভারতীয় সেনাবাহিনী সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়েছে, ভারতের ৩৬টি জায়গায় হামলা করার চেষ্টা হয়েছিল। সব হামলাই ব্যর্থ হয়েছে। পাকিস্তানের ছোড়া সব ড্রোন, সব ক্ষেপণাস্ত্র মাঝ-আকাশেই ধ্বংস হয়েছে। ভারতের আকাশ সুরক্ষা ব্যবস্থা কতটা দুর্ভেদ্য, তা গোটা বিশ্ব দেখে নিয়েছে।

এগুলো কোনও ছোটখাটো ঘটনা নয়। একটা প্রতিবেশী দেশ দু’দিন ধরে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমার দেশের সামরিক পরিকাঠামোর কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারছে না। উল্টে আমরা মাঝেমধ্যে হানা দিয়ে তাদের কিছুটা করে ক্ষয়ক্ষতি ঘটিয়ে দিচ্ছি। এগুলো সহজে হয় না। ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসনীয় দক্ষতা এবং ভারতের আকাশ সুরক্ষা ব্যবস্থার অসামান্য ক্ষমতার সুবাদেই এই অসম্ভবকে সম্ভব করা গিয়েছে। ভারতের এই ত্রিস্তরীয় সুরক্ষা ব্যবস্থায় দেশে তৈরি ‘আকাশ মিসাইল সিস্টেম’ কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। সবাই রুশ অস্ত্র এস-৪০০-এর কথা বলছেন। এস-৪০০ অবশ্যই পৃথিবীর অন্যতম সেরা এয়ার ডিফেন্স ব্যাটারি। তা নিয়ে সন্দেহের কোনও অবকাশ নেই। কিন্তু আমাদের ত্রিস্তরীয় ব্যবস্থায় এস-৪০০ একটা স্তর। গোটা ব্যবস্থার অন্যান্য স্তরে অন্যান্য অস্ত্রও রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম ভারতের নিজের তৈরি ভূমি-থেকে-আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ‘আকাশ’। এই ভারতীয় মিসাইল সিস্টেম খুব কার্যকরী ভাবে পাকিস্তানি হামলাকে আকাশেই রুখে দিয়েছে। এটা ভারতের জন্য আর একটা গর্বের মাইলফলক তৈরি করেছে।

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের বড় বড় কথাগুলো মনে পড়ছে? প্রবাসী পাকিস্তানিদের জমায়েতে ভাষণ দেওয়ার সময়ে কণ্ঠস্বরে জোর এনে জেনারেল মুনির বলছিলেন, পাকিস্তানকে কী ভাবে রক্ষা করতে হয়, তা তাঁদের জানা আছে। কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল, গত কয়েক দিনের মধ্যে পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী প্রথম বার ব্যর্থ হল ন’টি জঙ্গি ঘাঁটিতে ভারতের অব্যর্থ আঘাত আটকাতে। দ্বিতীয় বার ব্যর্থ হল ভারতের ১৫টি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালাতে গিয়ে। তৃতীয় বার ব্যর্থ হল লাহৌর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি-সহ বিভিন্ন এলাকায় ড্রোন আক্রমণ আটকাতে, ব্যর্থ হল লাহৌরের এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা রক্ষা করতে। চতুর্থ বার ব্যর্থ হল ভারতের ৩৬টি জায়গায় ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে গিয়ে।

প্রতিটা পদক্ষেপে এ ভাবে মুখ থুবড়ে পড়া মেনে নিতে পারছে না পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী। নিজেদের দেশের নাগরিকদের সামনে নিজেদের ‘সক্ষমতা’র পরিচয় দেওয়ার চেষ্টায় পাকিস্তান এখন দিশাহারার মতো আচরণ করছে। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর তারা ভারী গোলাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে সেই কারণেই।

জঙ্গিদের ভারতে ঢুকতে সাহায্য করা পাকিস্তানি বাহিনীর ‘রুটিন’ কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। সেই অভিসন্ধি নিয়ে পাকিস্তান মাঝেমধ্যেই নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর গোলাগুলি চালানো শুরু করে। সে সময়ে তার জবাব দেওয়ার নানা রকম পন্থা রয়েছে। যে পোস্ট বা বাঙ্কার থেকে ওরা গোলাগুলি চালাচ্ছে, সেই পোস্ট বা বাঙ্কার পাল্টা গোলাবর্ষণে উড়িয়ে দেওয়া হয়। অথবা ওদের নিকটবর্তী কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারে আঘাত হানা হয়। এ সব ক্ষেত্রে সাধারণত ব্রিগেড সদর দফতরই ওদের কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার হয়। সেখান থেকেই ওদের গোলাগুলি বর্ষণের কার্ষকলাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। সেখান থেকেই যাবতীয় নির্দেশ পৌঁছোয়। তাই ওই ব্রিগেড সদরকেই আমরা মাঝেমধ্যে উড়িয়ে দিই।

কিন্তু এখন পরিস্থিতি অন্য। ভারত প্রতিটি পদক্ষেপে পাক বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করেও বার্তা দিচ্ছে যে ভারত যুদ্ধ চায় না। তাই পরিমিত আঘাত করছে। কিন্তু পাকিস্তানের বাহিনী সে কথা না বুঝলে পাকিস্তানি সামরিক ঘাঁটিগুলোও অচিরেই আমাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে। তার খানিকটা প্রমাণ বৃহস্পতি-শুক্রবার রাতে পাওয়া গিয়েছে।

পাকিস্তান একটা প্রচার-যুদ্ধও চালাচ্ছে। প্রচার না বলে অপপ্রচার বা অসত্য প্রচার বলাই ভাল। অবশ্য এই যুদ্ধটা ওরা বরাবরই ভাল চালায়। মঙ্গলবার গভীর রাতে জঙ্গিঘাঁটিগুলির উপর ভারতীয় আক্রমণকে কোনও ভাবে প্রতিহত করতে না পেরেও নানা কাহিনি বানাতে তারা পি‌ছপা হয়নি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থেকে সে দেশের সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র, সবাই মিলে দাবি করেছেন যে তাঁরা ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমানকে গুলি করে নামিয়েছেন। তার মধ্যে আবার তিনটি নাকি রাফাল। কিন্তু রাফাল সম্পর্কে যাঁরা বিশদ জানেন, তাঁদেরকে এই সব কাহিনি বিশ্বাস করানো কষ্টকর। রাফালে ‘স্পেকট্রা’ নামে এক প্রযুক্তি রয়েছে। ‘স্পেকট্রা’কে বৈদ্যুতিন বর্ম বলা যেতে পারে। সামরিক পরিভাষায় ‘ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট’। তাতে নানা রকমের সেন্সর থাকে, জ্যামার থাকে। শত্রুপক্ষের অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফ্ট ব্যবস্থাকে ‘স্পেকট্রা’ সহজেই অকেজো করে দেয়। শক্রপক্ষের রেডার সঙ্কেত ধরতে পারে। শত্রুর এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা থেকে ছুটে আসা ক্ষেপাণাস্ত্রের ব্যাপারে পাইলটকে অনেক আগেই সতর্ক করতে পারে। এমনকি, শত্রুর এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থাকে জ্যামারের মাধ্যমে বিভ্রান্ত করতে পারে, ক্ষেপণাস্ত্রকে লক্ষ্যভ্রষ্টও করতে পারে। সেই ‘স্পেকট্রা’কে পরাজিত করে রাফালকে ধ্বংস করেছে চিনা প্রযুক্তি? এ সব বললে একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যায়।

পাকিস্তান মুখে যা-ই বলুক, বাস্তবে কিন্তু তারা কেঁপে গিয়েছে। সে দেশ থেকে নানা ভিডিয়ো আসছে। সেখানকার সাধারণ জনতা কী বলছেন, আমরা দেখছি। মন্ত্রী, এমপি-রা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে কী বলছেন, সে সবও দেখছি। তা থেকে বোঝা যাচ্ছে, পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রকেরা ভারতের তরফে এত বড় প্রত্যাঘাতের আশঙ্কা করেননি।

(লেখক দেশের প্রাক্তন উপ-সেনাপ্রধান। ২০১৪-২০১৫ সালে কাশ্মীরে সেনাবাহিনীর ১৫ কোরের কমান্ডার ছিলেন। নিবন্ধটি তাঁর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে অনুলিখিত)

সংক্ষেপে
  • ২০১৬ সালে উরিতে জঙ্গিহানা। জবাবে ভারতের সার্জিক্যাল স্ট্রাইক। ২০১৯ সালে পুলওয়ামায় জঙ্গিহানা। জবাবে ভারতের এয়ার স্ট্রাইক। ২০২৫ সালে পহেলগাঁওয়ে জঙ্গিহানার জবাব আগের আঘাতগুলির চেয়েও তীব্র হবে। আনন্দবাজার ডট কমে এই কথাই লিখেছিলেন ভারতের অবসরপ্রাপ্ত উপ-সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল সুব্রত সাহা।
  • ভারত এবার জবাব দিল ‘প্রিসিশন স্ট্রাইক’ করে। পাকিস্তানের ন’টি জায়গায় একসঙ্গে আঘাত হানল ভারত। তার মধ্যে সীমান্ত থেকে ১০০ কিলোমিটার ভিতরে থাকা এলাকাও রয়েছে। পাকিস্তানে জঙ্গি পরিকাঠামো ধ্বংস করতে ভারতের এই রকম আঘাত বেনজির। এর ফলে পাকিস্তানের বিপদ আরও বাড়ল বলে দাবি করছেন ভারতের প্রাক্তন উপ-সেনাপ্রধান।
সর্বশেষ
India-Pakistan Indo-Pak Conflict Pak Sponsored terrorism Indian Army

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।