Advertisement
১৯ মে ২০২৪
Delhi Incident

বচসা থেকে হাতাহাতি, নিরাপত্তাকর্মীকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল অটোচালকের বিরুদ্ধে

সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, সোমবার মধ্যরাতে একটি ফোন পেয়ে আরকে পুরম এলাকায় পৌঁছয় পুলিশ। ফোনে পুলিশকে জানানো হয়, রাস্তার উপর এক ব্যক্তি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন।

Security personnel stabbed to death by auto driver after argument

প্রতীকী ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ মে ২০২৪ ০৯:১১
Share: Save:

সামান্য কারণে বচসা, তার থেকে হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত রক্ত ঝরল। অটো চালকের সঙ্গে ঝামেলায় প্রাণ হারালেন এক নিরাপত্তাকর্মী। কুপিয়ে খুন করার অভিযোগে গ্রেফতার হলেন অভিযুক্ত অটোচালক।

ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লিতে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, সোমবার মধ্যরাতে একটি ফোন পেয়ে আরকে পুরম এলাকায় পৌঁছয় পুলিশ। ফোনে পুলিশকে জানানো হয়, রাস্তার উপর এক ব্যক্তি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে, মৃত ব্যক্তির নাম মুকেশকুমার রানওয়া। সীমা সুরক্ষা বল (এসএসবি)-এ গাড়িচালক ছিলেন। গত পাঁচ বছর ধরে নিরাপত্তা বাহিনীতে কাজ করতেন মুকেশ।

দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লির ডিসিপি রোহিত মীনা জানান, সোমবার রাতে কোনও একটি কারণে বিনোদ নামে এক অটোচালকের সঙ্গে ঝামেলা বাধে। শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি। সেই ঝামেলার মধ্যেই বিনোদের মুখে সজোরে ঘুষি মারেন মুকেশ। অভিযোগ, সেই রাগে ছুরি বার করে মুকেশকে কোপান তিনি। মুকেশকে দিল্লির এমসে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন আগেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর।

ঘটনার পরই এলাকা ছাড়েন বিনোদ। পরে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত বিনোদের নাম আগে থেকেই পুলিশের খাতায় ছিল। ২০১৮ সালে এক হামলার ঘটনায় তিনি জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। সোমবারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। কী কারণে বিনোদ এবং মুকেশের মধ্যে ঝামেলা বেধেছিল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Delhi Death
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE