পুষ্টিবিদদের বক্তব্য, সকালে খিদে পাওয়া হল সুস্থ থাকার অন্যতম লক্ষণ। ছবি- সংগৃহীত
পুষ্টিবিদদের বক্তব্য, সকালে খিদে পাওয়া হল সুস্থ থাকার অন্যতম লক্ষণ। কেন? কারণ দিনের শেষ ভোজ খাওয়ার পর তা ধীরে ধীরে ভাঙা হয় শরীরের ভিতরে। রাতের খাবার ভেঙে শরীরে গ্লুকোজ তৈরি হয়। গ্লাইকোজেন হিসাবে তা লিভারে জমতে থাকে। অন্তত ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমান সকলে। ফলে ধরে নেওয়া যায় আট ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে উপোস থাকেন অধিকাংশে। নৈশভোজ কোন সময়ে করছেন, তার উপর নির্ভর করে আসল সময়টা।
এমন ক্ষেত্রে সকালে ঘুম থেকে উঠে খিদে পাওয়ারই কথা। কিন্তু এই সময়ে যদি খিদে না পায়, তবে বুঝতে হবে শরীর ধীর গতিতে কাজ করছে। বুঝতে হবে, বিপাকক্রিয়া হচ্ছে খুবই ধীর গতিতে।
আর এতেই হবে ক্ষতি। কারণ বিপাক হার যত কমবে, ততই শারীরিক সমস্যা বাড়বে। কারও ওজন বাড়তে থাকবে, পেটে মেদ জমবে, কারও বা হরমোনের গোলমাল, ডায়াবিটিস, বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দেবে। অনেকের বিপাক হার কম থাকার কারণে মানসিক অবসাদও হয়। রাতের খাবার ভেঙে শরীরে গ্লুকোজ তৈরি হয়। কারও আবার কমে যায় সঙ্গমের ইচ্ছা।
বিপাক হার ঠিক রাখতে কী করতে হবে?
১) খাওয়া ও ঘুমের সময়ের দিকে নজর দিন।
২) সকালে খেতে ইচ্ছা না করলেও ধীরে ধীরে অভ্যাস করুন। ঘুম থেকে ওঠার এক ঘণ্টার মধ্যে অল্প কিছু মুখে দিন।
৩) খালি পেটে কোনও ভাবেই কফি খাবেন না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy