এটা কী হল? জাস্ট যা তা!
৯ এপ্রিল। মানে সেকেন্ড সানডে। অনেক দিন পর শুটিং থেকে ছুটি পেয়েছি। সকাল থেকে বিকেল অবধি আমার নতুন ছবি ‘দুর্গা সহায়’-এর প্রোমোশন ছিল। সন্ধেটা টোটাল ফ্রি রেখেছিলাম। দুটো বড় খেলা। ইস্টবেঙ্গল ভার্সেস মোহনবাগান। আর আইপিএলে কেকেআরের সঙ্গে মুম্বই ইন্ডিয়ানস। অবশ্য খেলা ছোট, বড়, মাঝারি আমার জাস্ট কিছু যায় আসে না। ক্রিকেট তো দেখবই। অন্য খেলাতেও নজর থাকে।
আরও পড়ুন, ‘সৌরভ কমেন্ট্রি দিলে, আমি কমেন্ট্রিকেই সাপোর্ট করব’
রোববারের সন্ধে। বন্ধু-বান্ধব নিয়ে জমিয়ে খেলা দেখব প্ল্যান ছিল। প্ল্যানমাফিক দেখতেও বসলাম। … এর পরের পার্টটা নিয়ে আমি আর কিছু বলতে চাই না। জেতা ম্যাচ কেউ এ ভাবে হারে!
চার উইকেটে যে মুম্বই জিতেছে, সেটা এখন সকলেরই জানা। কিন্তু আমি বলতে চাইছি, এ ভাবে ম্যাচটা ওদের জিতিয়ে দিল কেকেআর! তার আগে আবার ইস্টবেঙ্গল হেরেছে। মানে, চরম যাকে বলে। ছুটির সন্ধে পুরোটাই মাটি।
জেতা ম্যাচ হাতছাড়া। ছবি: এএফপি।
এমনিতে ক্রিকেট নিয়ে আমার প্রবল অবসেশন আছে। আগে খেলতাম। এখনও মাঝেমধ্যে খেলি। শুটিংয়ের মাঝেও মোবাইল চালিয়ে রাখি। ফাঁক পেলেই দেখে নিই এক ঝলক। তবে ক্রিকেট বলতে এখনও টেস্টটাই বুঝি। ওটাই আসল ক্রিকেট। যারা টেস্ট ক্রিকেট দেখতে বোর হয় তাদের পার্সোনালি খুব একটা পছন্দও হয় না আমার।
আর একটা জিনিস। আমি শাহরুখ খানের ফ্যান। তবুও বলব, মাঠে সবসময় এসে গ্যালারি থেকে হাত নাড়াটা সব সময় খুব একটা পছন্দ হয় না। আইপিএল-এর সঙ্গে এই গ্ল্যামারের ব্যাপারটা নিয়ে ফার্স্ট সিজনে উন্মাদনা ছিল। কিন্তু এখন আর আলাদা কোনও এক্সাইটমেন্ট নেই। ইটস্ আ পার্ট। বরং এটা ওভারডোজ অব ক্রিকেট!
জয় ছিনিয়ে মুম্বইয়ের হৃদয় জয় হার্দিকের। ছবি: এএফপি।
সচিনের ভক্ত হয়েও একজনের কথা না বলে লেখাটা শেষ করতে পারছি না। যুবরাজ সিংহ। মনে মনে যুবরাজকে সারা জীবন ব্যাক করে যাব আমি। যদিও কেকেআর সবার আগে। যে কারও কাছে কেকেআর হারলে কষ্ট হবে। তবে যুবরাজের কাছে মানে ওর টিমের কাছে হারলে হয়তো একটু কম কষ্ট হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy