Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Entertainment News

আজান নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিতর্কে সোনু

ভোরের আলো তখন একটু একটু ফুটেছে। সাড়ে ৫টাও বাজেনি। ওই সাতসকালে ঘুম থেকে উঠেই দিনের প্রথম টুইটটি করেছিলেন গায়ক সোনু নিগম। পরের আধ ঘণ্টায় আরও তিনটি। ‘আজান’ নিয়ে বিতর্কিত সেই টুইটের জেরে দিনভর সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ‘ট্রোলড’ তিনি।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০১৭ ১৬:১৪
Share: Save:

ভোরের আলো তখন একটু একটু ফুটেছে। সাড়ে ৫টাও বাজেনি। ওই সাতসকালে ঘুম থেকে উঠেই দিনের প্রথম টুইটটি করেছিলেন গায়ক সোনু নিগম। পরের আধ ঘণ্টায় আরও তিনটি। ‘আজান’ নিয়ে বিতর্কিত সেই টুইটের জেরে দিনভর সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ‘ট্রোলড’ তিনি। কী এমন লিখেছেন সোনু, যা তাঁকে বিতর্কের কেন্দ্রে টেনে আনল?

আরও পড়ুন, প্রত্যুষাকে দেহব্যবসায় নামতে বাধ্য করেন রাহুল?

মুম্বইতে সোনু যেখানে থাকেন তার ঠিক সামনেই একটি মসজিদ রয়েছে। প্রতি দিন ভোরে আজানের শব্দেই তাঁর ঘুম ভাঙে এমনটাই সোনুর দাবি। আর সেই আজান নিয়ে বিরক্তি জানাতে গিয়ে সোনু প্রথমে ‘ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন’ লিখে শুরু করেছিলেন। কিন্তু তার পরেই কয়েকটি বাক্য জুড়ে দেন। লেখেন তিনি মুসলিম নন। অথচ প্রতি দিন সকালে আজানের আওয়াজে তাঁর ঘুম ভাঙে। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন ‘জোর করে এ ভাবে ধর্মের সশব্দ ঘোষণা এ দেশে কবে বন্ধ হবে?’ এখানেই সোনু থামেননি। মিনিট পাঁচেক পরের এক টুইটে লিখেছেন ‘মহম্মদ যখন ইসলাম সৃষ্টি করেন তখন তো বিদ্যুৎ ছিল না। তা হলে এখন এই চিত্কারচ্যাঁচামেচি কেন সহ্য করতে হবে?’ ' দ্বিতীয় টুইটের পরেও সোনু একই কায়দায় ব্যাট করে গিয়েছেন। তিনি যে শুধু মুসলমানদের আক্রমণ করতে চান না সে কথা বোঝাতে গিয়ে সোনু লিখছেন ‘মন্দির বা গুরুদ্বারেও ভোরবেলা আলো জ্বালিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের ঘুম ভাঙিয়ে দেওয়াতেও আমি বিশ্বাস করি না।’ এর পরেই তিনি দু’টি শব্দ লিখেছেন ‘সত্?’ ‘সত্যি?’ আর তাতেও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকের মতে তিনি ব্যঙ্গ করেছেন ওই দু’টি শব্দে। চতুর্থ অর্থাত্ শেষ টুইটেও সোনু আক্রমণাত্মক। গোটা ব্যাপারটিকে ‘এটা গুন্ডাগর্দি ব্যস’ বলে মন্তব্য করেন গায়ক।

দ্বিতীয় টুইটের পরেও সোনু একই কায়দায় ব্যাট করে গিয়েছেন। তিনি যে শুধু মুসলমানদের আক্রমণ করতে চান না সে কথা বোঝাতে গিয়ে সোনু লিখছেন ‘মন্দির বা গুরুদ্বারেও ভোরবেলা আলো জ্বালিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের ঘুম ভাঙিয়ে দেওয়াতেও আমি বিশ্বাস করি না।’ এর পরেই তিনি দু’টি শব্দ লিখেছেন ‘সত্?’ ‘সত্যি?’ আর তাতেও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকের মতে তিনি ব্যঙ্গ করেছেন ওই দু’টি শব্দে। চতুর্থ অর্থাত্ শেষ টুইটেও সোনু আক্রমণাত্মক। গোটা ব্যাপারটিকে ‘এটা গুন্ডাগর্দি ব্যস’ বলে মন্তব্য করেন গায়ক।

মুম্বইতে সোনু যেখানে থাকেন তার ঠিক সামনেই একটি মসজিদ রয়েছে। প্রতি দিন ভোরে আজানের শব্দেই তাঁর ঘুম ভাঙে এমনটাই সোনুর দাবি। আর সেই আজান নিয়ে বিরক্তি জানাতে গিয়ে সোনু প্রথমে ‘ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন’ লিখে শুরু করেছিলেন। কিন্তু তার পরেই কয়েকটি বাক্য জুড়ে দেন। লেখেন তিনি মুসলিম নন। অথচ প্রতি দিন সকালে আজানের আওয়াজে তাঁর ঘুম ভাঙে। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন ‘জোর করে এ ভাবে ধর্মের সশব্দ ঘোষণা এ দেশে কবে বন্ধ হবে?’ এখানেই সোনু থামেননি। মিনিট পাঁচেক পরের এক টুইটে লিখেছেন ‘মহম্মদ যখন ইসলাম সৃষ্টি করেন তখন তো বিদ্যুৎ ছিল না। তা হলে এখন এই চিত্কারচ্যাঁচামেচি কেন সহ্য করতে হবে?’ 'দ্বিতীয় টুইটের পরেও সোনু একই কায়দায় ব্যাট করে গিয়েছেন। তিনি যে শুধু মুসলমানদের আক্রমণ করতে চান না সে কথা বোঝাতে গিয়ে সোনু লিখছেন ‘মন্দির বা গুরুদ্বারেও ভোরবেলা আলো জ্বালিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের ঘুম ভাঙিয়ে দেওয়াতেও আমি বিশ্বাস করি না।’ এর পরেই তিনি দু’টি শব্দ লিখেছেন ‘সত্?’ ‘সত্যি?’ আর তাতেও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকের মতে তিনি ব্যঙ্গ করেছেন ওই দু’টি শব্দে। চতুর্থ অর্থাত্ শেষ টুইটেও সোনু আক্রমণাত্মক। গোটা ব্যাপারটিকে ‘এটা গুন্ডাগর্দি ব্যস’ বলে মন্তব্য করেন গায়ক।

মুম্বইতে সোনু যেখানে থাকেন তার ঠিক সামনেই একটি মসজিদ রয়েছে। প্রতি দিন ভোরে আজানের শব্দেই তাঁর ঘুম ভাঙে এমনটাই সোনুর দাবি। আর সেই আজান নিয়ে বিরক্তি জানাতে গিয়ে সোনু প্রথমে ‘ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন’ লিখে শুরু করেছিলেন। কিন্তু তার পরেই কয়েকটি বাক্য জুড়ে দেন। লেখেন তিনি মুসলিম নন। অথচ প্রতি দিন সকালে আজানের আওয়াজে তাঁর ঘুম ভাঙে। এর পরেই তাঁর প্রশ্ন ‘জোর করে এ ভাবে ধর্মের সশব্দ ঘোষণা এ দেশে কবে বন্ধ হবে?’ এখানেই সোনু থামেননি। মিনিট পাঁচেক পরের এক টুইটে লিখেছেন ‘মহম্মদ যখন ইসলাম সৃষ্টি করেন তখন তো বিদ্যুৎ ছিল না। তা হলে এখন এই চিত্কারচ্যাঁচামেচি কেন সহ্য করতে হবে?’ ' দ্বিতীয় টুইটের পরেও সোনু একই কায়দায় ব্যাট করে গিয়েছেন। তিনি যে শুধু মুসলমানদের আক্রমণ করতে চান না সে কথা বোঝাতে গিয়ে সোনু লিখছেন ‘মন্দির বা গুরুদ্বারেও ভোরবেলা আলো জ্বালিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের ঘুম ভাঙিয়ে দেওয়াতেও আমি বিশ্বাস করি না।’ এর পরেই তিনি দু’টি শব্দ লিখেছেন ‘সত্?’ ‘সত্যি?’ আর তাতেও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকের মতে তিনি ব্যঙ্গ করেছেন ওই দু’টি শব্দে। চতুর্থ অর্থাত্ শেষ টুইটেও সোনু আক্রমণাত্মক। গোটা ব্যাপারটিকে ‘এটা গুন্ডাগর্দি ব্যস’ বলে মন্তব্য করেন গায়ক।

দ্বিতীয় টুইটের পরেও সোনু একই কায়দায় ব্যাট করে গিয়েছেন। তিনি যে শুধু মুসলমানদের আক্রমণ করতে চান না সে কথা বোঝাতে গিয়ে সোনু লিখছেন ‘মন্দির বা গুরুদ্বারেও ভোরবেলা আলো জ্বালিয়ে অন্য ধর্মের মানুষের ঘুম ভাঙিয়ে দেওয়াতেও আমি বিশ্বাস করি না।’ এর পরেই তিনি দু’টি শব্দ লিখেছেন ‘সত্?’ ‘সত্যি?’ আর তাতেও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকের মতে তিনি ব্যঙ্গ করেছেন ওই দু’টি শব্দে। চতুর্থ অর্থাত্ শেষ টুইটেও সোনু আক্রমণাত্মক। গোটা ব্যাপারটিকে ‘এটা গুন্ডাগর্দি ব্যস’ বলে মন্তব্য করেন গায়ক।

সোনুর এই মন্তব্যের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কের ঝড় ওঠে। তাঁর মন্তব্যকে সমর্থন করার পাশাপাশি প্রচুর মানুষ তাঁর সমালোচনাও করেন। পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী যেমন টুইটারে লিখেছেন ‘লাউডস্পিকারে এ ভাবে জোরে জোরে আজান দেওয়াটা অবৈধ। এ ধরনের মাইক বাজিয়ে সব ধর্মের প্রার্থনার বিরুদ্ধে একটা ক্যাম্পেন স্পনসর করতে চাইছি।’ আবার শেরু নামে এক জন লিখেছেন ‘লক্ষ লক্ষ মুসলমান এ দেশে বাস করেন। এ দেশে তো আজান বন্ধ করে দেওয়াই উচিত। কারণ দেশের ছেলে সোনু নিগম ঘুমোতে পারছেন না! অসহিষ্ণুতা কোথায় গেল?’ ' ' ? ? ?

সোনুর মন্তব্যের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার একটা বড় অংশ। জি মিশ্র নামে এক জন টুইটারে লিখছেন ‘প্রিয় সোনু আপনি বোধহয় ভুলে গিয়েছেন আপনার কেরিয়ারের শুরুতে সারা রাত জাগ্রত করতেন। তখন গুন্ডাগর্দি কোথায় ছিল? যদি আজান বন্ধ করতে হয় তবে জাগ্রতও বন্ধ করা উচিত।’ সোনুর ভক্তরাও এই ঘটনায় হতাশ। সুরেশ নামে এক জন লিখেছেন ‘সেই বার্তার আশায় বসে আছি। কখন লেখা হবে সোনুর টুইট অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছিল। এবং সমস্ত টুইট মুছে দেওয়া হয়েছে। ?

এর মধ্যেই সোনু নিগমের বদলে ভুল করে সোনু সুদকে ট্রোলড হতে হয়েছে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন সোনুর ছবি তাঁর আর দেখবেন না। কিন্তু সোনু নিগম এ দিন বিকেল পর্যন্ত নীরবই ছিলেন। আর কোনও টুইট তিনি করেননি। ' ? (_)

এর মধ্যেই সোনু নিগমের বদলে ভুল করে সোনু সুদকে ট্রোলড হতে হয়েছে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন সোনুর ছবি তাঁর আর দেখবেন না। কিন্তু সোনু নিগম এ দিন বিকেল পর্যন্ত নীরবই ছিলেন। আর কোনও টুইট তিনি করেননি। ' ? (_)

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE