Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Bollywood

দীপিকার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাত্ বন্ধ করলেন রণবীর সিংহ!

বি টাউন তো বটেই, ওঁদের দু’জনের সম্পর্কের কথা জানে না এমন সিনেপ্রেমীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। এই নিয়ে প্রায় খোলামেলা স্বীকারোক্তি বা ইঙ্গিতও মিলেছে দু’জনের থেকে। হ্যাঁ, দীপিকা পাড়ুকোন আর রণবীর সিংহের কথাই বলছি।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৪৫
Share: Save:

বি টাউন তো বটেই, ওঁদের দু’জনের সম্পর্কের কথা জানে না এমন সিনেপ্রেমীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। এই নিয়ে প্রায় খোলামেলা স্বীকারোক্তি বা ইঙ্গিতও মিলেছে দু’জনের থেকে। হ্যাঁ, দীপিকা পাড়ুকোন আর রণবীর সিংহের কথাই বলছি। সম্প্রতি ‘কফি উইথ কর্ণ’-এ এসে রণবীর তো সোজাসাপটা কথায় জানিয়েছেন, তিনি দীপিকাকেই বিয়ে করতে চান।

দিন কয়েক আগে বি-টাউনে একটা গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল, দীপিকা-রণবীরের নাকি ব্রেকআপ হয়ে গিয়েছে। এই গুঞ্জনকে গুজব প্রমাণ করে এর পর পরই প্রকাশ্যে গাড়ি কেনার ‘অছিলায়’ এক সঙ্গে সামনে আসেন দু’জন। এক সঙ্গেই দুবাই যান ‘ম্যান অ্যান্ড ওম্যান অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার নিতে।

কিন্তু এ বার নতুন একটা খবরে আবার ঝড় উঠেছে বলি পাড়ায়। দীপিকা পাড়ুকোনের থেকে আপাতত নাকি দূরত্ব বজায় রেখে চলছেন রণবীর সিংহ! তা হলে কি দীপিকাকে ‘ম্যারেজ মেটিরিয়াল’ বলে ব্যখ্যা করে প্রকাশ পাড়ুকোনের ‘বিরাগভাজন’ হয়েছেন বলেই আপাতত সম্পর্কে দূরত্ব বজায় রেখে চলছেন রণবীর!

কিন্তু বি-টাউনের একটি মিডিয়া রিপোর্ট একেবারে অন্য কথা বলছে। যা শুনে রণবীর-দীপিকার ভক্তরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও বিষ্ময়ে বাক্‌রুদ্ধ হয়ে যেতে পারেন!

আরও পড়ুন...
মেয়েকে ‘ম্যারেজ মেটিরিয়াল’ বলায় মুখ খুললেন প্রকাশ পাড়ুকোন

রিপোর্ট বলছে দু’জনের সম্পর্কের আপাতত দূরত্বের জন্য দায়ী ‘পদ্মাবতী’র শুটিং। আরও খোলসা করে বলতে গেলে এই দু’জনের মেলামেশা আপাতত বন্ধ হয়েছে ‘পদ্মাবতী’র পরিচালক সঞ্জয় লীলা বনশালীর নির্দেশে। রিপোর্টের দাবি, ‘পদ্মাবতী’-র শুটিং চলাকালীন ছবির স্বার্থে দেখা-সাক্ষাতে, মেলামেশায় ‘কড়া নিষেধ’ বনশালীর। শোনা যাচ্ছে সেই শর্ত মেনেও নিয়েছেন রণবীর সিংহ। আরও খবর, আলাউদ্দিন খিলজির চরিত্র বোঝার জন্য রণবীর নাকি রীতিমতো ইতিহাস বই পড়া শুরু করে দিয়েছেন।

অন্য বিষয়গুলি:

Ranveer Singh Deepika Padukone Maintaining Distance
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE