(বাঁ দিক থেকে) শান, প্রীতম ও বাবুল সুপ্রিয়। সংগৃহীত।
প্রযোজক রমেশ তোরানির বাড়িতে প্রতি বছর গরমের সময়ে জমায়েত হয়। এই পার্টিতে মুম্বইয়ের তাবড় সঙ্গীতশিল্পীদের জমিয়ে খাওয়াদাওয়া আর গান-আড্ডা চলতে থাকে মধ্যরাত পর্যন্ত। এ বছরের পার্টি শেষ হতে হতে প্রায় রাত আড়াইটা। রমেশের বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রীতম এবং শানের সঙ্গে মুম্বইয়ের রাস্তায় কুলফির সন্ধানে বেরিয়ে পড়লেন আর এক সঙ্গীতের মানুষ। আনন্দবাজার অনলাইনকে বাবুল সুপ্রিয় বললেন, "পার্টি শেষ করে প্রীতমদের বললাম, চল, রাস্তায় কিছু খাওয়া যাক। সেই মতো ভাবলাম কুলফি খাওয়া যেতে পারে। লিঙ্কিং রোডে ঘুরে বেড়ালাম তিন জন। বিভিন্ন গলিতে ঘোরাঘুরি, এখানে-ওখানে খোঁজ করলাম। কিন্তু কোথাও কুলফি পেলাম না।”
বাবুল জানালেন শান নতুন গাড়ি কিনেছেন। তাঁর কথায়, “ওর গাড়ি চড়লাম। কিছুক্ষণ ঘোরাল আমাকে। বেশ মজা করলাম আমরা।” তাঁরা বেশ খানিক ক্ষণ ঘোরাঘুরি করে তিন জনে ছবি তোলেন। মধ্যরাতে মুম্বইয়ের রাস্তায় তিন জনের সেই ছবি সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়। তিনি আরও বললেন, “কুলফি না পেয়ে অগত্যা নিরাশ হয়ে আমরা ছবি তুললাম। তার পর তিন জন তিন দিকে চলে গেলাম। আমি সোজা বিমানবন্দরে চলে গেলাম। আর ওরা নিজেদের বাড়ি চলে গেল।”
নিছকই আড্ডা, না কি বলিউডে কাজ সংক্রান্ত আলোচনা হল? আনন্দবাজার অনলাইনের প্রশ্নে বাবুল বললেন, “এই ধরনের পার্টিতে কাজের কথা নৈব নৈব চ। নির্ভেজাল আড্ডার উদ্দেশ্যেই এই জমায়েত।”
ইদানীং পুরোপুরি গানে মনোনিবেশ করেছেন শিল্পী। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রচারও চালাচ্ছেন জোরকদমে। বললেন, “অসম থেকে ফিরলাম। বালিগঞ্জে প্রচারের কাজ সেরে আসানসোলে রওনা দেব। দুর্গাপুর, আসানসোল— দুটো জায়গারই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আমাকে। ঠাসা কর্মসূচি, গরমে কষ্ট হচ্ছে কিন্তু ভালই লাগছে।” স্ত্রী, মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন বাবুল। বাদ যায়নি পোষ্যও। বাবুল জানালেন, অনলাইন ক্লাস হচ্ছে বলে মেয়ের অসুবিধা হচ্ছে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy