Advertisement
০৬ মে ২০২৪
Narendra Modi’s Brigade Rally

Narendra Modi’s Brigade Rally: আপনাকে সবাই দিদি ভেবেছিল, আপনি এক জনের পিসি হয়ে রয়ে গেলেন, মমতাকে কটাক্ষ মোদীর

‘দিদির স্কুটি নন্দীগ্রামে গিয়ে পড়লে, আমরা কী করব’। শুভেন্দুর ‘গড়ে’ প্রার্থী হওয়ায় মমতাকে কটাক্ষ মোদীর।

ব্রিগেডে বক্তৃতা করছেন মোদী।

ব্রিগেডে বক্তৃতা করছেন মোদী।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ মার্চ ২০২১ ১৩:০১
Share: Save:

নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েই ছাড়বেন। ব্রিগেডে সভার শুরুতেই জানিয়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তবে শুভেন্দুর ঘোষণা যেখানে হুঁশিয়ারি ছিল, নরেন্দ্র মোদী তা তাকে কটাক্ষের পর্যায়ে নিয়ে গেলেন। শুভেন্দুর ‘গড়’ নন্দীগ্রামে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে তৃণমূল নেত্রীকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ই-স্কুটি চেপে মমতার নবান্ন যাওয়াকে নন্দীগ্রামের সঙ্গে জুড়ে দিলেন। মোদী বলেন, ‘‘কিছু দিন আগে স্কুটি সামলাচ্ছিলেন দিদি। সবাই ভয় পাচ্ছিলেন, আপনি পড়ে গিয়ে আঘাত না পান। ভাগ্যিস পড়ে যাননি। নইলে যে রাজ্যে স্কুটি তৈরি হয়েছে, সেই রাজ্যকেই শত্রুতা বানিয়ে ফেলতেন। তাই ভাল হয়েছে পড়ে যাননি। কিন্তু ভবানীপুর যেতে যেতে নন্দীগ্রামের দিকে ঘুরে কী করে ঘুরে গেল স্কুটি? আমি চাই না আপনি পড়ে গিয়ে আঘাত পান। কিন্তু স্কুটি যখন নন্দীগ্রামেই গিয়ে পড়েছে, তখন আমরা আর কী করব।‘‘

দিদি হিসেবে ১০ বছর আগে মমতাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন বাংলার মানুষ। কিন্তু মমতা শুধু এক জন ভাইপোর পিসি হয়ে রয়ে গিয়েছেন বলেও কটাক্ষ করেন মোদী। তিনি বলেন, ‘‘১০ বছর পর মানুষ জবাব চাইছেন। দিদি হিসেবে আপনাকে বেছে নিয়েছিলেন সকলে। কিন্তু আপনি নিজেকে শুধু ভাইপোর পিসি হিসেবেই সীমাবদ্ধ করে রেখেছিলেন।’’

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এবং তৃণমূলের ছড়ানো পাঁকেই আজ বাংলায় পদ্ম গজিয়ে উঠেছে বলেও মন্তব্য করেন মোদী। তিনি বলেন, ‘‘কখনও আমাকে রাবণ, কখনও দৈত্য, কখনও গুন্ডা বলছেন দিদি। এত রাগ কেন দিদি? আপনার দল এবং আপনার সরকারের ছড়ানো পাঁকেই আজ বাংলায় পদ্ম ফুটছে। গণতন্ত্রের নামে বাংলায় লুঠতন্ত্রকে প্রশ্রয় দিয়েছেন, জাত-ধর্মের নামে বিভেদের রাজনীতি করেছেন, তাই আজ বাংলায় পদ্ম ফুটছে। দিদিকে অনেক দিন ধরে চিনি। বামপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়া দিদি এমন ছিলেন না। কিন্তু আঝ দিদির রিমোট কন্ট্রোল অন্যের হাতে।’’

সরাসরি আপডেট—

• ০৩.৪১: আজ এই ব্রিগেডের মাঠ থেকেই বাংলায় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হতে চলেছে: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩.৩৭ মার্কস, লেনিনের মতবাদ বামেদের আদর্শ। তৃণমূলের আদর্শ কংগ্রেস। কিন্তু বিজেপি শ্যামাপ্রসাদের আদর্শে দীক্ষিত। বিজেপির ডিএনএ-তে বাংলার অস্তিত্ব রয়েছে। কারা বহিরাগত আপনারাই ভাবুন: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩. ৩৩: কখনও আমাকে রাবণ, কখনও দৈত্য, কখনও গুন্ডা বলছেন দিদি। এত রাগ কেন দিদি? আপনার দল এবং আপনার সরকারের ছড়ানো পাঁকেই আজ বাংলায় পদ্ম ফুটছে। গণতন্ত্রের নামে বাংলায় লুঠতন্ত্রকে প্রশ্রয় দিয়েছেন, জাত-ধর্মের নামে বিভেদের রাজনীতি করেছেন, তাই আজ বাংলায় পদ্ম ফুটছে। দিদিকে অনেক দিন ধরে চিনি। বামপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়া দিদি এমন ছিলেন না। কিন্তু আঝ দিদির রিমোট কন্ট্রোল অন্যের হাতে: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩. ৩০: দিদি নিজে কাজ করছেন না, কাউকে করতেও দিচ্ছেন না: মোদী

• ০৩.২৫: আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এক দিন আগে বাংলার মাটিকে প্রণাম করি। কারণ এখান থেকেই সারদা দেবী, মাতঙ্গিনী হাজরা, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মতো মহীয়সী নারী পেয়েছে দেশ। কিন্তু এখানে সরাকরি প্রকল্পেও একজন ‘মালকিন’-এর নাম: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩. ২০: আপনি শুধু বাংলার নন, গোটা দেশের মেয়ে। কিছু দিন আগে স্কুটি সামলেছেন। সবাই ভয় পাচ্ছিলেন, আপনি আঘাত না পান। ভাগ্যিস পড়ে যাননি। নইলে যে রাজ্যে স্কুটি তৈরি হয়েছে, সেই রাজ্যকেই শত্রুতা বাধিয়ে বসতেন। তাই ভাল হয়েছে পড়ে যাননি। কিন্তু ভবানীপুর যেতে যেতে নন্দীগ্রামের দিকে ঘুরে গিয়েছে আপনার স্কুটি। আমি চাই না কেউ আঘাত পান। কিন্তু স্কুটি যখন নন্দীগ্রামেই গিয়ে পড়েছে, তখন আমরা আর কী করব: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩.১০: শুনলেন তো দিদি! এটা বাংলার মানুষের আওয়াজ। ১০ বছর পর মানুষ জানতে চাইছেন, দিদি হিসেবে আপনাকে বেছে নিয়েছিলেন সকলে। কিন্তু আপনি নিজেকে শুধু ভাইপোর পিসি হয়ে রয়েছেন। কংগ্রেসের পরিবারতন্ত্রের পথেই আপনি কেন হাঁটলেন: নরেন্দ্র মোদী

• ০৩.০৮: গোটা বাংলা এক স্বরে বলছে, আর নয় অন্যায়। তৃণমূল সরকারের আয়ু কমে আসছে। আজ গোটা দেশ শুনুক, দুর্নীতি আর নয়, তোলাবাজি আর নয়, কাটমানি আর নয়, সিন্ডিকেট আর নয়, বেকারত্ব আর নয়, হিংসা আর নয়, আতঙ্ক আর নয়, তুষ্টিকরণ আর নয়, অন্যায় আর নয়। এত জোরে বলুন যাতে আপনাদের রাগ, ক্ষোভ দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে: নরেন্দ্র মোদী।

আরও পড়ুন:

• ০৩. ০৪: স্বাধীনতার লড়াইকে ভিত্তি করে কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছিল। তার পর কিছু দিন কাজ হয়েছিল। তার পর থেকেই রাজনীতির খেলা শুরু হয়। বামপন্থীরা অত্যাচার চালাতে শুরু করে। বামপন্থীরা একসময় বলতেন কংগ্রেসের কালো হাত ভেঙে দাওয়, গুঁড়িয়ে দাও। এই স্লোগানবাজির দৌলতেই ক্ষমতা দখল করে। প্র৩য় ৩ দশক ক্ষমতায় ছিল। আমি জানতে চাই, আজ সেই কালো হাতের কী হল। কালো হাত ফরসা হয়ে গেল কী ভাবে। যে হাতকে বামপন্থীরা কালো ভাবতেন, আজ তা সাদা হল কী ভাবে। যে হাত গুঁড়িয়ে দিতে চাইতেন, আজ সেই হাত ধরেই এগোচ্ছেন। বামেদের বিরুদ্ধে পরিবর্তনের স্লোগান তুলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মা-মাটি-মানুষের জন্য কাজ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি রেখেছেন কি: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩. ০৩: জাতীয় শিক্ষা নীতি বাংলায় প্রণয়ণ করা হবে। বাংলা ভাষায় ইঞ্জিনিয়ারিং, ডাক্তারি পড়ানো হবে। প্রান্তিক পড়ুয়ারা ইংরেজি না জানলেও ইঞ্জিনিয়ারিং, ডাক্তারি পড়তে পারবেন: নরেন্দ্র মোদী।

• ০৩. ০২: আমরা শুধুমাত্র ক্ষমতাবদল চাই না, বাংলায় উন্নয়নকেন্দ্রিক সরকার গড়তে চাই। ৫টা বছর নষ্ট হয়ে গিয়েছে। আ সময় নষ্ট করা যাবে না। আসল পরিবর্তন আনতে হবে। বাংলার মানুষকে মনে রাখতে হবে, কী ভাবে বার বার তাঁদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২. ৫৬: রাজ্য সরকারের কমিশনবাজির জেরে বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকার উন্নয়ন আটকে রয়েছে। কলকাতার স্মার্টসিটি প্রকল্প আনবে বিজেপি। নতুন উড়ালপুল গড়া হবে। ঝুপড়িবাসীদের পাকা বাড়ি করে দেওয়া হবে। ঠেলাওয়ালাদের স্বনিধি যোজনার আওতায় আনা হবে। কলকাতার সঙ্গেই বাংলার অন্য শহরেও আত্মনির্ভরতার লক্ষ্য নিয়ে এগোব আমরা। যাতে পড়াশোনা, রোজগার এবং প্রবীণদের জন্য ওষুধের বন্দোবস্ত করা যায়। বাংলায় নতুন শিল্প আসবে। বাংলায় আসল পরিবর্তন আনতে হলে গ্রাম পঞ্চায়েত, নগর নিগম এবং নগর পালিকাদের পারদর্শিতা ততটাই জরুরি। বাংলায় যে ভাবে গণতন্ত্রকে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, বিজেপি তার পুনর্নির্মাণ করবে: মোদী

• ০২. ৫৩: বাংলার পুনর্নির্মাণ, সংস্কৃতির রক্ষা, শিল্প তৈরির প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।বাংলার মানুষের উন্নতির জন্য ২৪ ঘণ্টা কাজ করব।প্রতি মুহূর্তে আপনাদের জন্য বাঁচব, আপনাদের সেবা করব। প্রতি মুহূর্তে কাজের মধ্যে দিয়ে আপনাদের মন জিতব: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২: ৫২: আগামী ৫ বছরে বাংলায় যে বিকাশ ঘটবে, তাতে পরবর্তী ২৫ বছরের ভিত তৈরি হবে। বাংলার উনন্য়নের কথা ভেবে ভোট দিন। ২০৪৭ সালে স্বাধীনতার ১০০তম পূর্তিতে বাংলা আবার ফের দেশের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করবে। মাছ হোক বা ভাত, বন্দর হোক বা বাণিজ্য, বাংলার মাটিতে সবকিছু রয়েছে। সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোতে হবে। আমাদের এনডিএ সরকার সেই লক্ষ্য নিয়েই এগোবে। কলকাতা সিটি অব জয়। কলকাতার কাছে সমৃদ্ধশালী অতীত এবং সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ রয়েছে। কলকাতার সংস্কৃতিকে সুরক্ষিত রেখে তাকে ভবিষ্যতের শহর বানানোর সামনে কোনও প্রতিবন্ধকতা নেই: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২.৪৮: ব্রিটিশ শাসকরা বাংলায় দমনপীড়ন চালিয়েছিল। বাংলার মানুষের কাছ থেকে আর কেউ অধিকার ছিনিয়ে নিতে পারবে না। বাংলার মানুষকে কথা দিচ্ছি, যআ কিছু ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে, সব ফেরত দেব। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে নতুন সঙ্কল্প নিয়ে এগোবে বাংলা: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২. ৪৬: জ্ঞান-বিজ্ঞানে বাংলার অনেক অবদান। বাংলার মানুষ পরিবর্তনের আশা ছাড়েননি। বাংলা উন্নতি চায়, শান্তি চায়: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২.৪৫: আজ বাংলার ছেলে মিঠুন চক্রবর্তী রয়েছেন আমাদের সঙ্গে। ওঁর সঙ্ঘর্ষ এবং উত্থান সম্পর্কে সকলেই অবগত। আজ পরিবর্তনের জন্যই এসেছেন মানুষ: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২.৪০: বাংলার মানুষ দিদির উপর ভরসা করেছিলেন। কিন্তু দিদি এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা সেই বিশ্বাস ভেঙে দিয়েছেন। বাংলার মানুষের বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন দিনি। মা-বোনেদের উপর অকথ্য অত্যাচার হয়েছে। বাংলার মানুষ তবু ভেঙে পড়েননি। বরং পরিবর্তন চাইছেন তাঁরা। বাংলার উন্নতি চাইছেন: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২.৩৪: দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে এত বড় সভা দেখিনি। হেলিকপ্টার থেকে দেখছিলাম। ময়দানে জায়গা নেই। রাস্তায় লোক উপচে পড়ছে। মনে হয় না ওঁরা পৌঁছতে পারবেন। সকলকে প্রণাম জানাই। বাংলার মাটি থেকেই ভারতীয় সংস্কৃতির বিকাশ, বাংলার মাটি থেকেই স্বাধীনতা আন্দোলনের শুরু। বাংলার মহাপুরুষরা এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত ভাবনাকে মজবুত করেছিলেন: নরেন্দ্র মোদী।

• ০২.৩১: বলেছিলাম ১৯-এ হাফ, ২১০এ সাফ। করে দেখাতেই হবে। আজও ব্রিগেডে আসার পথে আক্রান্ত হয়েছেন আমাদের কর্মীরা: দিলীপ ঘোষ।
• ০২. ২৭: ব্রিগেডের মঞ্চে উঠলেন প্রধানমন্ত্রী।
• ০২.২২: বিজেপি শাসিত রাজ্যে উচ্চমেধার ছেলেমেয়েদের জিজ্ঞেস করুন, উন্নয়ন কাকে বলে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আজ গোটা বিশ্বের মানুষ করোনা নিয়ে মোদীজির উপর ভরসা রেখেছেন। বাংলার মানুষও ভরসা রাখু। পশ্চিমবঙ্গকে ষড়যন্ত্রের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় অনেক চেষ্টায় পাকিস্তানের হাত থেকে বাংলাকে ছিনিয়ে এনেছিলেন। সেই বাংলাকে রক্ষার দায়িত্ব বিজেপির। পশ্চিমবঙ্গার স্রষ্টা আর কেউ নন, বরং শ্যামাপ্রসাদ। তাই পশ্চিমবঙ্গকে বাঁচানোর দায় বিজেপির। তাই সোনার বাংলা গড়ার ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী: দেবশ্রী চৌধুরী।
• ০২.২০: পশ্চিমবঙ্গে আর কোনও খেলা হবে না। মোদীজির নেতৃত্বে শুধু উন্নয়ন হবে, শিল্প হবে, কর্মসংস্থান হবে, প্রতি বছর টেট পরীক্ষা হবে: দেবশ্রী চৌধুরী।
• ০২.১২: ব্রিগেডের মঞ্চে চরম বিশৃঙ্খলা। হুড়োহুড়িতে পড়ে গিয়েছেন অনেকে।
• ০২.০৮: রেসকোর্সে নামল প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টার।
• ০২.০৬: ব্রিগেডের আকাশে মোদীর হেলিকপ্টার। আর কিছু ক্ষণের মধ্যেই মঞ্চে এসে পৌঁছবেন।
• ০২.০৩: আসুন সবাই মিলে আজকের সভাটাকে সফল করি। বিজেপিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে বিজেপিকে: মুকুল রায়।
• ০২.০০: বাংলার বুকে বিজেপি ১৩৬ জন সহকর্মীকে হারিয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে ১৮টি আসন নিয়ে গিয়েছি আমরা: মুকুল রায়।
• ০১.৫৬: এক জন বলেছিলেন বাংলায় পরিবর্তন আনবে। কিন্তু পরিবর্তন তো হয়নি, বরং গত ১০ বছরে বাংলা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। ৪-৫ বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছি। কৈলাসজি বিজেপি কী বুঝতে শিখিয়েছেন। বাংলায় এখন কোনও সরকার নেই। নিঃশেষিত হয়ে গিয়েছে: মুকুল রায়।
• ০১.৫৩: আমি বাঙালি। আমি গর্বিত আমি বাঙালি। ভুলে যাবেন না দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের ১৫০ তম বছর এটা। ভুলে যাবেন না রানি রাসমণিকে, এঁরাই আসল বাঙালি। বাংলার সব কিছুতে অধিকার আপনাদের। কেউ তা ছিনিয়ে নিতে এলে, আমাদের মতো কিছু লোক দাঁড়িয়ে যাবে। মারব এখানে লাশ পড়বে শ্মশানে শুনেছেন আগেই। এ বার নতুন কথা শুনুন, আমার নাম মিঠুন চক্রবর্তী। আমি যা বলি, তা করে দেখাই। আমি জলঢোড়াও নয়, বেলোবোড়াও নই। আমি একটা কোবরা। আমি জাত গোখরো। এক ছোবলে ছবি। এ বার কিন্তু সেটাই হবে। দাদার প্রতি ভরসা রাখবেন। বিশ্বাস রাখুন। দাদা কখনও ভয় পেয়ে পালিয়ে যায়নি। এক ছোবলে ছবি। কেউ পালাতে পারবে না: মিঠুন চক্রবর্তী।
• ০১.৪৯: আজকের দিনটা আমার কাছে একটা স্বপ্নের মতো। এই জন্য বলছি স্বপ্ন, আমি আসছই এমন একটা জায়গা থেকে জোড়াবাগানের দিক থেকে, তার দু’দিকটাই অন্ধকার। থানার পিছনে না দেখলে জায়গা খুঁজে পাওয়া যেত না। সেখান থেকে ভারতবর্ষের তাবড় নেতাদের সঙ্গে এই মঞ্চে দাঁড়াব ভাবিনি, যেখানে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী আসছেন। স্বপ্ন দেখেছিলাম একটা কিছু করব। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমঞ্চে থাকাও তো স্বপ্নের: মিঠুন চক্রবর্তী।

• ০১. ৪৭: ব্রিগেডের ঐতিহাসিক ভিড়িই প্রমাণ, বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় আসছে আর দিদি যাচ্ছেন। সিপিএম-এর অনেকে টুইট করছেন। বলছেন, ভিড় হয়নি। এসে একবার দেখে যান। মনে আঘাত পাবেন: কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
• ০১.৪৪: চিটফান্ড কাণ্ডে ৩ কোটি মানুষ টাকা হারিয়েছেন। সেই বঞ্চনার জবাব দিন পদ্মে ছাপ দিয়ে। বিজেপিই আপনাদের দুঃখ ঘোচাতে পারে। বিজেপি প্রতারিতদের টাকা ফিরিয়ে দেবে: শুভেন্দু অধিকারী।
০১.৪২: নন্দীগ্রামে মাননীয়াকে আমি হারবই, হারাবই, হারাবই। ওই মাটি আমার চেনা। ২০ বছর কাজ করেছি। নন্দীগ্রাম বুথে ভোট দেব। আমি ওখানকার ভোটার। টিভিতে দেখতে হবে আপনাকে। নন্দীগ্রামে আপনি হারবেন। আপনাকে প্রাক্তন বিধায়কের পোস্টার ছাপিয়ে রাখতে হবে: শুভেন্দু অধিকারী।
• ০১. ৪০: মাননীয়া বুদ্ধি কিনেছেন ৫০০ কোটি টাকা দিয়ে। প্রথমে তারা ‘দিদিকে বলো’ চালু করল। তার পর বিমানবন্দর থেকে ‘বাংলার গর্ব মমতা’ পোস্টারে ঢেকে দিল। কেন বিদ্যাসাগর, নেতাজি, রবীন্দ্রনাথ, শ্রী চৈতন্য, গুরুচাঁদ ঠাকুর, অনুকুল ঠাকুর বাংলার গর্ব হতে পারেন না? বিবেকানন্দও হারিয়ে গেল। ‘দিদির দূত’ নিয়ে ঘুরে বেড়াল তোলাবাজ ভাইপো। এখন বলছেন ‘বাংলার মেয়ে’। আপনাকে বাংলার মানুষ ঘরের মেয়ে মনে করেন না। আপনি বাংলাদেশি, রোহিঙ্গাদের ফুফু: শুভেন্দু অধিকারী।
• ০১.৩৫: একটা হ-য-ব-র-ল জোট হয়েছে। সিপিএম কংগ্রেসকে ভোট দিতে বলছেন এক পীরসাহেব। আজ এখানে যাঁদের দেখছেন তাঁরা সকলেই নির্বাচনী প্রতিনিধি। তৃণমূল-সিপিএম-কংগ্রেস এখনও তুষ্টিকরণের রাজনীতি করছে। বাংলায় তৃণমূল ফিরে এলে বাংলা কাশ্মীরে পরিণত হবে। কাশ্মীরের পণ্ডিতদের মতোই অবস্থা হবে আমাদের: শুভেন্দু অধিকারী।

• ০১.৩৭: বাংলার আগামী প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাক, কৃতী মানুষ হিসেবে তা চান না মিঠুনদা। তাই আজ এখানে ছুটে এসেছেন তিনি: শুভেন্দু অধিকারী।
• ০১.৩৪: কাটমানি, সিন্ডিকেট রাজত্ব এবং তোলাবাজির জন্যই আজ পিছিয়ে বাংলা। এ সব উপড়ে ফেলতে না পারলে বাংলা আরও পিছিয়ে যাব। তৃণমূলে ২১ বছর ছিলাম। এখন আর তৃণমূল কোনও দল নয়, বরং প্রাইভেট কোম্পানি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর তোলাবাজ ভাইপোই তার হর্তাকর্তা। তৃণমূলে মমতা ছাড়া বাকি সবাই ল্যাম্পপোস্ট: শুভেন্দু অধিকারী।
• ০১.২৬: বাংলা থেকে যেতে দেব না মমতাকে। হৃদ মাঝারে রাখব, ছেড়ে দেব না। তৃণমূল ভবনেই গিয়ে বসতে হবে ওঁকে। সেখান থেকে বিরোধী নেত্রীর ভূমিকা পালন করতে হবে: শমীক ভট্টাচার্য।
• ০১.২৫: কলকাতা বিমানবন্দরে নামলেন নরেন্দ্র মোদী।
• ০১.২০: মমতা যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখন রাজ্যের ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লক্ষ ৯৪ হাজার কোটি টাকা। যখন চলে যাচ্ছেন তখন তা ৫ লক্ষ কোটির সীমারেখা পার করে ফেলেছে: শমীক ভট্টাচার্য।
• ০১.১৫: বিজেপি বিভাজনের রাজনীতি করে না। বিজেপির রাজনীতি সমন্বয়ের রাজনীতি: শমীক ভট্টাচার্য।
• ০১.১০: বিজ্ঞাপনে ১৫ কোটি, দিদির পায়ে হাওয়াই চটি। বিজ্ঞাপনের এত টাকা আসে কোথা থেকে? পিসি-ভাইপো সিন্ডিকেট কোম্পানি চালাচ্ছে। কাটমানি এবং সিন্ডিকেটের টাকা এক জায়গাতেই যাচ্ছে। ২০২১-এ আমরাই জিতব: লকেট।
• ১.০৫: বাংলায় কোনও শিল্প নেই। সিঙ্গর থেকে টাটাদের তাড়িয়েছিল। কথায় কথায় খেলা হবে, মানুষ কি ফুটবল? উন্নয়ন না করে এখন ভয় দেখাচ্ছে মানুষ। ২মে ম্যাজিক হবে ইভিএম-এ। কাকে খেলা বলে, বাংলার মানুষ দেখিয়ে দেবেন: লকেট।
• ১২.৫৮: ব্রিগেডে পৌঁছলেন শুভেন্দু অধিকারী।
• ১২.৪০: ব্রিগেডে এসে পৌঁছলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
• ১১. ৫০: ব্রিগেডমুখী বিজেপি সমর্থকদের সঙ্গে ভাঙড়ে সঙ্ঘর্ষ তৃণমূল সমর্থকদের।
• ১১.৪০: ব্রিগেডে অভিনেত্রী রিমঝিম মিত্র। রওনা দেওয়ার আগে তিনি বলেন, ‘‘এই দিনটার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। বাংলায়র পরিবর্তন দরকার। প্রার্থী হতে পারলে ভাল লাগবে।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE