—ফাইল চিত্র।
এক দিকে, অর্থনীতিকে ছন্দে ফেরাতে ‘যুদ্ধকালীন তৎপরতায়’ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসের। অন্য দিকে, কেন্দ্রের কাছে অবিলম্বে আরও আর্থিক সাহায্যের পক্ষে সওয়াল বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসুর। আর চলতি অর্থবর্ষে জিডিপি সঙ্কোচনের পূর্বাভাস বাড়িয়ে ইউবিএস সিকিউরিটিজ়ের দাবি, অর্থনীতির এমন দুরবস্থার জন্য তাকে চাঙ্গা করার দাওয়াই দিতে কেন্দ্রের ব্যর্থতাই দায়ী। আর্থিক বৃদ্ধির পতন রোধে যাদের সাড়া ছিল দুর্বল। এখন সরকারের আর্থিক সাহায্য ছাড়া পথ নেই।
বুধবার অর্থনীতির আরও তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে ৮.৬% সঙ্কোচনের ইঙ্গিত দিয়েছে ইউবিএস। যে ভাবে মুডি’জ় থেকে ফিচ, ক্রিসিল, কেয়ারের মতো একের পর এক মূল্যায়ন সংস্থা জিডিপি-র আশঙ্কার ছবি দেখাচ্ছে রোজ। ইউবিএসের-ও হুঁশিয়ারি, অবস্থার যেটুকু উন্নতি হয়েছে, তা বহাল থাকবে না। কারণ সংক্রমণ বৃদ্ধি আর অনিশ্চিত আয়। যে কারণে কেনাকাটা বাড়ছে না।
আজ এক টুইটে কৌশিকবাবুও বলেন, এক সময়ে দ্রুততম বৃদ্ধির দেশগুলির প্রথম সারিতে ছিল ভারত। এখন শ্লথতম বৃদ্ধির সারণিতে ঠাঁই হয়েছে। এপ্রিল-জুনে সঙ্কোচনের হার ২৩.৯%। এই বৈপরিত্যে অবাক তিনি।
কেন্দ্র অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে বারবার দাবি করছে। তবে আজ শক্তিকান্তও বলেন, কিছু ক্ষেত্রে উন্নতি হলেও, তা অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত নয়। ওটা ধাপে ধাপেই হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy