ছবি:সংগৃহীত।
ঘূর্ণিঝড় মোরায় বাংলাদেশে মৃত্যু হল ৭ জনের। প্রতি ঘণ্টায় ১০০-১৩৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়া এই ঝড়ের তাণ্ডবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে অসংখ্য ঘর-বাড়ি। উপকূল এলাকাগুলি থেকে ৪ লাখের বেশি লোককে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভিয়েনা থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুর্গতদের সাহায্যে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টা নাগাদ উত্তর বঙ্গোপসাগরের উপর থেকে উত্তর দিকে এগিয়ে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম উপকূলে ঢুকে পড়ে ঘূর্ণিঝড় মোরা। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকা দিয়ে মোরা সামান্য উত্তর দিক ঘেঁষে কক্সবাজারের টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনি সমুদ্র উপকূলে প্রথম আছড়ে পড়ে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দুপুর নাগাদ এই ঝড় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে রাঙামাটি ও সংলগ্ন এলাকায় সরে গিয়েছে। কক্সবাজার ও রাঙামাটি এলাকায় গাছ উপড়ে ও বাড়ি চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ছ’জনের।
আতঙ্কে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে কক্সবাজারে মারা যান এক জন।
আরও পড়ুন:ঘূর্ণিঝড়ে সওয়ার হয়েই বর্ষা এল উত্তর-পূর্বে
চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে সব বিমান বাতিল করা হয়েছে। বিপদের আশঙ্কা বেশি কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালি, লক্ষ্মীপুর, ফেনি, চাঁদপুর, বারগুণা, পটুয়াখালি, ভোলা, বরিশাল ও পিরোজপুর জেলায়। বিপদে পড়েছেন মায়ানমার থেকে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy