Russia

Russia-Ukraine War: রুশ সেনার অত্যাচারে ক্ষতবিক্ষত দেহ চিনতে ‘ফেসিয়াল রেকগনিশন’ চালু করছে ইউক্রেন

‘ফেসিয়াল রেকগনিশন সিস্টেম’ নির্মাতা সংস্থা ক্লিয়ারভিউ-এর কর্তা হোয়ান টন ইউক্রেনকে সহায়তার প্রস্তাব জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
কিভ শেষ আপডেট: ১৪ এপ্রিল ২০২২ ১০:০৪
রুশ ফৌজের ছেড়ে যাওয়া এলাকাগুলি থেকে প্রতি দিনই মিলছে গণকবরের সন্ধান। ছবি: রয়টার্স।

রুশ ফৌজের ছেড়ে যাওয়া এলাকাগুলি থেকে প্রতি দিনই মিলছে গণকবরের সন্ধান। ছবি: রয়টার্স।

রুশ গণহত্যার শিকারদের পরিচয় জানতে এ বার ‘মুখাবয়ব পরিচয়ের পদ্ধতি’ (ফেসিয়াল রেকগনিশন সিস্টেম) নির্ভয় সফ্‌টঅয়্যারের সাহায্য নিচ্ছে ইউক্রেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর প্রযুক্তির সাহায্যে নিহতদের চিহ্নিত করার কাজে পশ্চিমী দুনিয়ার কয়েকটি সংস্থা ভলোদিমির জেলেনস্কির সরকারের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।

রুশ ফৌজের ছেড়ে যাওয়া এলাকাগুলি থেকে প্রতি দিনই মিলছে গণকবরের সন্ধান। উদ্ধার হচ্ছে রাশি রাশি মৃতদেহ। নিহতদের অনেকের মুখই ক্ষতবিক্ষত এবং বিকৃত। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে নিহত অসামরিক ব্যক্তিদের অধিকাংশেরই পরিচয় জানতে বেগ পেতে হচ্ছে ইউক্রেন সরকারকে। মারিয়ুপোল, বুচার মতো শহরে এই কারণে উদ্ধার করা দেহের শেষকৃত্য করতেও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে তাই ‘ক্লিয়ারভিউ’-সহ কয়েকটি ‘ফেসিয়াল রেকগনিশন সিস্টেম’-এর সাহায্য নিচ্ছে কিভ প্রশাসন।

ক্লিয়ারভিউ-এর প্রধান কার্যনির্বাহী আধিকারিক হোয়ান টন ইউক্রেনকে সহায়তার প্রস্তাব জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। সেই চিঠিটি সংবাদসংস্থা রয়টার্স প্রকাশ করেছে। যদিও জেলেনস্কি সরকারের তরফে এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।

Advertisement

প্রসঙ্গত, ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংক্রান্ত বিধিভঙ্গের অভিযোগে সাম্প্রতিক কালে আমেরিকার বেশ কয়েকটি প্রদেশে নিষিদ্ধ হয়েছে ক্লিয়ারভিউ। ফেসবুক, ইউটিউবের মতো সংস্থাও ওই ক্লিয়ারভিউ-এর ‘মুখাবয়ব পরিচয়ের পদ্ধতি’ ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আরও পড়ুন
Advertisement