ঝালদা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যানজটের পরিচিত দৃশ্য। —নিজস্ব চিত্র।
সব গাড়ি থমকে যায় ঝালদায় ঢুকলেই! ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী এই শহরের যানজট গাড়ি চালকদের কাছে বিভীষিকা হয়ে উঠেছে। তিতিবিরক্ত ঝালদা পুরশহরের বাসিন্দারাও।
বাসিন্দাদের দাবি, রাজ্য সড়কে ঝালদার নামোপাড়া থেকে বিরসা মোড় মেরেকেটে দু’কিলোমিটার পথ। কিন্তু যানজটে গাড়িতে তা পেরোতেই প্রায় ৪০ মিনিট লেগে যাচ্ছে। সাধারণ গাড়ি তো বটেই, দমকল, রোগী সমেত অ্যাম্বুল্যান্সও আটকাচ্ছে। এ জন্য প্রশাসনের পরিকল্পনা ও সদিচ্ছার অভাবকেই দুষছেন বাসিন্দারা।
পুরুলিয়া তো বটেই, আশপাশের জেলা থেকেও রাঁচীতে এই পথেই চিকিৎসা, ব্যবসা-সহ নানা কাজে বহু মানুষের যাতায়াত রয়েছে। সাধারণ গাড়ি, বাস থেকে প্রচুর পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করে। দিন দিন গাড়ির চাপ যেমন বাড়ছে, তেমনই রাস্তার পাশে দোকানের ভিড়ও বাড়ছে। বাসিন্দাদের দাবি, অনেক ব্যবসায়ী দোকানের সামনে ফুটপাতে মালপত্র রাখছেন। ঠেলাগাড়িও থাকছে। শহরে পার্কিং না থাকায় ফুটপাতে ক্রেতারা বাইক, সাইকেলও রাখছেন। ফলে গাড়ি চলাচলের রাস্তা কমে গিয়েছে। তার উপরে শহরে স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড না থাকায় রাস্তার একপাশে বাস দাঁড়িয়ে থেকে যাত্রী ওঠায়-নামায়। এতে দু’টি বড় গাড়ি মুখোমুখি হলেই জট পাকাচ্ছে।
বাসিন্দাদের দাবি, যান নিয়ন্ত্রণ যথাযথ ভাবে হলে দিনের ব্যস্ত সময়ে যানজট অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা স