Court order

নাবালিকা নাতনিকে ধর্ষণ, প্রতিবেশী দাদুকে ২০ বছরের জেলের সাজা শোনাল ঝাড়গ্রামের আদালত

২০১৯ সালে নাবালিকাকে ভয় দেখিয়ে বার বার ধর্ষণ করেন সম্পর্কে দাদু বিলাস। তার পর পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়। গ্রেফতার করা হয় বিলাসকে। সেই মামলায় ২০ বছরের জেলের সাজা দিল আদালত।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
ঝাড়গ্রাম শেষ আপডেট: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২১:০৬
representative image

— প্রতীকী চিত্র।

প্রতিবেশী নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে প্রতিবেশী দাদুকে ২০ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দিলেন ঝাড়গ্রাম জেলা পকসো আলাদত। বিচারক চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সেই সঙ্গে নির্যাতিতাকে তিন লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

Advertisement

২০১৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বছর পনেরোর কিশোরীর বাড়িতে গিয়েছিলেন বিলাস মাহাতো। নাবালিকা কিশোরী তাঁকে দাদু বলে ডাকত। কিশোরীকে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন তিনি। তার পর জানাজানি হওয়া ঠেকাতে তিনি কিশোরীকে ভয় দেখিয়েছিলেন। একই বছরের ১৯ এপ্রিল নাবালিকাকে জঙ্গলে ডেকে নিয়ে গিয়ে আবার ধর্ষণ করেন। এ বার আর মুখ বন্ধ রাখেনি নাবালিকা। পরিবারকে জানালে ২০১৯ সালেরই ২৩ এপ্রিল থানায় অভিযোগ জানানো হয়। সে দিনই বিলাসকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তদন্ত করে ২০১৯ সালের ১৩ জুন পুলিশ চার্জশিট জমা দেয় আদালতে। অভিযুক্ত আদালত থেকে জামিন পেয়ে যান। এর পর চার্জ গঠন হয় ১৬ অগস্ট। সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ২০২১ সালের ৫ জানুয়ারি। ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করে আদালত। বৃহস্পতিবার বিলাসকে পকসো মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে জেল হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত। শুক্রবার বিচারক বিলাসকে ২০ বছরের জেলের সাজা শোনান।

আরও পড়ুন
Advertisement