Hospital

রোগীকল্যাণ সমিতির অস্তিত্বেই ধোঁয়াশা

পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম— দু’ জেলায় রয়েছে দু’টি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। সেই দু’টির ক্ষেত্রেই রোগী কল্য়াণ সমিতির অস্তিত্ব এখন ন যযৌ ন তস্থৌ।

Advertisement
কিংশুক গুপ্ত ও বরুণ দে
মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম শেষ আপডেট: ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৩৭
রোগী কল্য়াণ সমিতির অস্তিত্ব এখন ন যযৌ ন তস্থৌ।

রোগী কল্য়াণ সমিতির অস্তিত্ব এখন ন যযৌ ন তস্থৌ। প্রতীকী চিত্র।

রোগীকল্যাণ সমিতি কি তবে এখন হেঁয়ালির অন্য নাম!

Advertisement

নেই। কিন্তু আছে। রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলির রোগীকল্যাণ সমিতি গুলির অবস্থা কি এমনই! পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম— দু’ জেলায় রয়েছে দু’টি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। সেই দু’টির ক্ষেত্রেই রোগী কল্য়াণ সমিতির অস্তিত্ব এখন ন যযৌ ন তস্থৌ।

আর জি কর-কাণ্ডের আবহে সরকারি মেডিক্যাল কলেজে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। স্বাস্থ্যভবনের কাছে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান মঞ্চে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতি ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন। পাশাপাশি জানিয়েছিলেন, শুধু আর জি কর নয়। রাজ্যের সব হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতি ভেঙে দেওয়া হবে। তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছিল, "আর জি করের রোগী কল্যাণ সমিতি ভেঙে দিলাম। রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতি ভেঙে দিচ্ছি।" মুখ্যমন্ত্রী বলার পরে রাজ্যের মুখ্যসচিব একটি ‘মেমোরেন্ডাম’ জারি‌ করে জানিয়েছিলেন, পুনর্গঠিত সমিতিতে কারা থাকবেন। স্বাস্থ্য মহলের একটি অংশের মতে, ওই ক্ষেত্রে সার্বিক ভাবে একটি ‘মেমোরেন্ডাম’ দেওয়া হয়েছে ঠিকই, তবে মেডিক্যাল কলেজ ভিত্তিক আলাদা ভাবে নির্দেশিকা জারি হয়নি। মেদিনীপুর মেডিক্যালে এখনও সমিতি পুনর্গঠিত হয়নি। হাসপাতালের এক আধিকারিক বলেন, "ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যেমন নির্দেশ দেবেন, সেই মতো পদক্ষেপ হবে।"

আরও পড়ুন
Advertisement