লালবাজার ঘেরাও অভিযানে বিজেপি। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর চেষ্টা কর্মীদের। ছবি: সারমিন বেগম।
বিজেপি নেতা অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাবি, কলকাতা পুলিশ ‘হিটলারের বাহিনী’র মতো কাজ করছে। তিনি দাবি করেছেন, পুলিশ লাঠি মেরে বলেছে মারেনি। তাঁর কথায়, ‘‘কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে তারা। এটা ‘অপরাধ’। এরা জঘন্য। রণক্ষেত্র কেউ করতে চায়নি। ওরা করেছে। আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান করেছি। মানুষ আক্রান্ত হয়েছে সারা দিন।’’
বিক্ষোভস্থলে অসুস্থ হয়ে পড়েন এক বিজেপি কর্মী। বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে, পুলিশ মেরেছে তাঁকে। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ আহত হয়েছেন। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। তাতে অসুস্থ হয়ে পড়লেন সুকান্ত। তাঁকে গাড়িতে চাপিয়ে বিক্ষোভস্থল থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
বিজেপি নেতা, কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ।
গার্ডরেল উপড়ে ফেলার চেষ্টা করছেন বিজেপি কর্মীরা। প্রতিরোধের চেষ্টা করে পুলিশের।
বিজেপির মিছিল যাতে এগোতে না পারে, তাই রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়েছে পুলিশ। পুলিশের ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করছেন বিজেপি কর্মী, সমর্থকেরা।
ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা। ছবি: সারমিন বেগম।
লালবাজার অভিযানে নেমে বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট এবং বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটের ক্রসিংয়ে বসে রয়েছেন সুকান্তেরা।
বিজেপির মিছিল আটকাতে ব্যারিকেড দিয়েছে পুলিশ। হেলমেট পরে, বেতের ঢাল হাতে প্রস্তুত তারা।
সুকান্ত দাবি করলেন, বুধবার বিজেপির ডাকা বন্ধ সর্বাত্মক হবে। বিক্ষোভে শামিল বিজেপি নেতা তাপস রায়, রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য।
অবস্থান বিক্ষোভে বসেছে বিজেপি। তাদের দাবি, মুখ্যমন্ত্রীকে ইস্তফা দিতে হবে।
পুলিশ বাধা দিলে রাস্তাতেই বসে পড়লেন বিজেপি নেতা, কর্মীরা। তুললেন স্লোগান, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফার দাবিও তুলেছেন তাঁরা।
অবস্থান বিক্ষোভ বিজেপি কর্মীদের। ছবি: সারমিন বেগম।
লালবাজারের অদূরে বিজেপির মিছিল আটকে দিল পুলিশ। তার পরেই পুলিশের সঙ্গে বচসা শুরু সুকান্তদের।
মিছিলে রয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার, রুদ্রনীল ঘোষ, প্রাক্তন সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়।
লালবাজারের উদ্দেশে রওনা হল বিজেপি। মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানে গিয়ে বহু জন আটক হয়েছেন। তাঁদের ছাড়াতে লালবাজার ঘেরাও অভিযান শুরু করল বিজেপি।