গ্রাফিক: সনৎ সিংহ।
বৈঠকের বিবরণী লেখার কাজও প্রায় শেষ।
সূত্রের খবর, হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়ন নিয়ে আন্দোলনকারী চিকিৎসকেরা যে দাবি তুলেছেন, তা মেনে নিয়েছে রাজ্য। মোট পাঁচ দফা দাবি রেখেছেন আন্দোলনকারীরা।
গ্রাফিক: সনৎ সিংহ।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে এখনও বার হননি চিকিৎসকেরা।
কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনের রাস্তায় উঠছে স্লোগান, ‘বিচার চাই’।
প্রায় দু’ঘণ্টা পর শেষ হল বৈঠক। চলছে বৈঠকের বিবরণী (মিনিট্স) লেখার কাজ।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে গেল বাস। তাতে চেপেই এসেছিলেন চিকিৎসকেরা।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে আবার গেল বাস। ছবি: সারমিন বেগম।
৬টা ৪০ মিনিটে কালীঘাটে শুরু হয়েছিল বৈঠক। দেড় ঘণ্টা পেরিয়ে গেল। পাঁচ দফা দাবি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে স্মারকলিপি তুলে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকে রয়েছেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তী।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে শুরু হয়েছে বৈঠক। বাড়িতে যে ঘরে বসে কাজ করেন তিনি, সেখানেই জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে চলছে আলোচনা।
বৈঠক নিয়ে আশাবাদী তিনি, একটি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন মমতা।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির ভিতর আন্দোলনকারীদের প্রবেশের প্রক্রিয়া চলছে। তাঁদের চেক করছেন নিরাপত্তারক্ষীরা।
মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে চিকিৎসকদের সঙ্গে দুই পেশাদার স্টেনোগ্রাফারকে প্রবেশেরও অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনকারীদের সঙ্গেই এসেছেন তাঁরা।
কালীঘাটে পৌঁছে গেল চিকিৎসকদের বাস।
কালীঘাটে মোতায়েন করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তা।
চিকিৎসকদের বাস উঠল মা উড়ালপুলে। প্রতিনিধি দলের সঙ্গে রয়েছেন দুই স্টেনোগ্রাফার।
স্বাস্থ্য ভবন থেকে ছাড়ল বাস। গন্তব্য কালীঘাট।
কালীঘাটের পথে আন্দোলনকারীরা। —নিজস্ব চিত্র।
আন্দোলনস্থলে উঠছে স্লোগান, ‘বিচার চাই’। উলুধ্বনি দেওয়া হচ্ছে।
আবার মেল করে স্টেনো নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে আন্দোলনকারীদের তরফে।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘‘কালীঘাটে কোনও সিদ্ধান্ত নেব না। এখানে ফিরে এসে সকলের সঙ্গে কথা বলে নেওয়া হবে সিদ্ধান্ত। তাতে আন্দোলন আরও দীর্ঘ বা তীব্র হলে হবে।’’
চিকিৎসকেরা বলেন, ‘‘ওঁরা বলছেন, আমাদের ঔদ্ধত্য রয়েছে। বৈঠক করতে চাই না। এটা ভুল। আমরা দেখতে চাই, ওঁরা কতটা কথা বলতে চান। আমাদের ন্যায় বিচারের লড়াই। তাঁরা ন্যায়বিচারের লড়াইকে কতটা নিয়ে যেতে পারেন, দেখছি।’’