Calcutta High Court

‘ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করুন’, সিআইডি রিপোর্টে অসন্তোষ প্রকাশ করে আইও-কে হাজিরার নির্দেশ হাই কোর্টের

সীমান্তবর্তী এলাকায় বার বার মাদক পাচারের অভিযোগ উঠছে। মাদক পাচার ঠেকাতে সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-র পক্ষ থেকে ২০ জনকে চিহ্নিত করে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানাকে জানানো হয়।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ২১:৩৯
মাদক পাচার মামলায় তদন্তকারী আধিকারিক এবং সিআইডির বিশেষ সুপারকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।

মাদক পাচার মামলায় তদন্তকারী আধিকারিক এবং সিআইডির বিশেষ সুপারকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। গ্রাফিক: আনন্দবাজার অনলাইন।

সীমান্তবর্তী এলাকায় মাদক পাচারের মামলায় সিআইডি তদন্ত নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করল কলকাতা হাই কোর্ট। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, দফতরের টেবিলে বসে নয়, ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে সশরীরে আদালতে এসে রিপোর্ট জমা দিতে হবে তদন্তকারী সংস্থাকে। এই মামলায় তদন্তকারী আধিকারিক এবং সিআইডির বিশেষ সুপারকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।

Advertisement

সীমান্তবর্তী এলাকায় বার বার মাদক পাচারের অভিযোগ উঠছে। মাদক পাচার ঠেকাতে সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-র পক্ষ থেকে ২০ জনকে চিহ্নিত করে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানাকে জানানো হয়। তদন্ত শুরু করে স্থানীয় পুলিশ। ইতিমধ্যে বিএসএফের চিহ্নিত করা ওই ২০ জনের মধ্যে আমিনুর শেখ নামে এক ব্যক্তি গ্রেফতারি এড়াতে কলকাতা হাই কোর্টে আগাম জামিনের আবেদন জানিয়েছেন।

এই মামলায় স্থানীয় পুলিশের তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে আদালত। গত ৪ নভেম্বর বিচারপতি বাগচী মালদহের বৈষ্ণবনগর থানার কাছ থেকে তদন্তভার সিআইডির হাতে তুলে দেন। হাই কোর্টের নির্দেশ ছিল, ওই তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে। সোমবার সেই তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা দিয়েছে সিআইডি। সেই রির্পোট নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিচারপতি বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ। তার পরেই তদন্তকারী আধিকারিককে হাজিরার নির্দেশ দিল ডিভিশন বেঞ্চ।

আরও পড়ুন
Advertisement