ki kore bolbo

সারা ক্ষণ খাই খাই করি! লোকে কী বলবে? সমাধান দিলেন মনোবিদ অনুত্তমা

ঘন ঘন খাবার খাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। চিকিৎসা পরিভাষায় এই সমস্যাটিকে ‘বি়ঞ্জ ইটিং ডিসঅর্ডার’ বলা হয়। কী এই সমস্যা? আনন্দবাজার অনলাইনের ফেসবুক এবং ইউটিউব পেজে সেটা নিয়ে আলোচনায় মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৯:৫৮
Advertisement

বাঙালির খাদ্যপ্রেম বরাবরই বেশি। আলাদা কোনও উৎসব-অনুষ্ঠানের দরকার পড়ে না, চোখের সামনে মুখরোচক খাবার দেখলেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে। অনেকের তো আবার মনখারাপ কিংবা যত দুঃখই হোক, বিরিয়ানি খেলেই নাকি সব ঠিক মনখারাপ নিমেষে উধাও হয়ে যায়। আবার অফিসে কোনও কাজের জন্য দারুণ প্রশংসিত হয়েছেন, উদ্‌যাপন করতেই ঢুঁ দিলেন রেস্তরাঁয়। কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়। খাবার খাওয়ার সময় পরিমাণের কথা একেবারেই মাথায় আসে না। কিন্তু খাবার খাওয়ার পর উপলব্ধি হয়, এতটা না খেলেই বোধহয় ভাল হত। কিন্তু তখন আর কিছু করার থাকে না। সেই সময় নিজের কাছে একসঙ্গে এতটা খাবেন না বলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেও, ফিশফ্রাই কিংবা বিরিয়ানির গন্ধ পেলে সে কথা আর মনে থাকে না। খাবার খাওয়ার এই অভ্যাস থেকে অনেকেই বেরোতে চান, কিন্তু মনকে বোঝাতে পারেন না। খাবার সামনে দেখলেই সব ভুলে যান। চিকিৎসা পরিভাষায় এই সমস্যাটিকে ‘বি়ঞ্জ ইটিং ডিসঅর্ডার’ বলা হয়। কী ভাবে এই সমস্যা থেকে বেরনো যায়? সেটা নিয়েই আনন্দবাজার অনলাইনের ফেসবুক এবং ইউটিউব পেজে আলোচনায় বসলেন মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যা। এ সপ্তাহের বিষয় ‘সারা ক্ষণ খাই খাই করি! কী করে বলব?’

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সর্বশেষ ভিডিয়ো
Advertisement