Crime News

‘আমার ঘর থেকে ও হাঁসুয়াটা টেনে বের করল! আর তারপরেই…’

সন্দেহের বশবর্তী হয়ে খুন হয় ১৪ বছরের নাবালক কিশোর। নয় বছর পরে খুনের ঘটনার প্রধান সাক্ষী সে দিনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন আনন্দবাজার অনলাইনকে।

প্রতিবেদন: রিঙ্কি, সম্পাদনা: বিজন

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৯:২৫
Advertisement

হাওড়া সেতুর নীচে জগন্নাথ ঘাট। কলকাতার ফুলের বাজার। সেই এলাকায় নিজের পরিবার নিয়ে থাকতেন লক্ষ্মী মুখোপাধ্যায় ওরফে ফুলি। সেখানেই ছিল লক্ষ্মীর ফুলের ব্যবসা। ২০১৪ সালের অক্টোবর, নবমীর দিন হঠাৎ রক্তাক্ত হয়ে ওঠে পি-১৭ স্ট্র্যান্ড ব্যাঙ্ক রোডের গঙ্গার ধারের বাড়িটি। সন্দেহের জেরে ১৪ বছরের কিশোরের গলায় হাসুঁয়ার কোপ বসিয়ে দেন তারাচাঁদ সোনকর। ঘটনার সময় তাঁর বয়স ছিল ২৮ বছর। তিনি উত্তর বন্দর এলাকার বাসিন্দা। গঙ্গা পাড়ের ওই বাড়িতে যাতায়াত ছিল তারাচাঁদের। ঘনিষ্ঠতা ছিল বাড়ির বাসিন্দা লক্ষ্মীর সঙ্গে। তারাচাঁদের সন্দেহ হয়, স্থানীয় নাবালক কিশোরের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে লক্ষ্মীর। সেই সন্দেহের জেরেই খুন। আহত হয়েছিলেন লক্ষ্মীও। দীর্ঘ নয় বছর পর তারাচাঁদ সোনকরকে নাবালক খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের নির্দেশ দিল কলকাতা নগর ও দায়রা আদালত।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সর্বশেষ ভিডিয়ো
Advertisement