শাহরুখ খান। —ফাইল চিত্র।
দিল্লি ক্যাপিটালসকে ১০৬ রানে হারিয়ে দিল কলকাতা। দাপটের সঙ্গে জিতল নাইট রাইডার্স। ২৭২ রান তোলে কলকাতা। দিল্লির ইনিংস শেষ ১৬৬ রানে।
২৫ বলে ৫৫ রান করে আউট পন্থ। বরুণ চক্রবর্তী তুলে নিলেন দিল্লির অধিনায়কের উইকেট।
কেকেআরের বিরুদ্ধে অর্ধশতরান করলেন পন্থ। আগের ম্যাচেও অর্ধশতরান করেছিলেন তিনি। বুধবার ২৩ বলে ৫০ করলেন পন্থ।
বেঙ্কটেশ আয়ার বল করতে এসে ২৮ রান দিলেন। পন্থ একের পর এক বাউন্ডারি মারলেন এই ওভারে।
কলকাতার রান তোলা ক্রমশ কঠিন হচ্ছে দিল্লির কাছে। ইতিমধ্যেই ৪ উইকেট হারিয়েছেন পন্থেরা। অধিনায়ক নিজে ক্রিজ়ে রয়েছেন। সঙ্গী স্টাবস। ১০ ওভারে ৮৭ রান তুলেছে দিল্লি। এখনও বাকি ১৮৬ রান।
মার্শের পর অস্ট্রেলিয়ার আরও এক ক্রিকেটার ডেভিড ওয়ার্নারকে আউট করলেন স্টার্ক। ১৩ বলে ১৮ রান করে বোল্ড হলেন দিল্লির ওপেনার।
অভিষেককে (শূন্য) আউট করলেন অরোরা। দিল্লি ৪ ওভারে ২৭/৩।
এ বারের আইপিএলে প্রথম উইকেট স্টার্কের। স্বদেশীয় মার্শকে (শূন্য) আউট করলেন তিনি। দিল্লি ৩ ওভারে ২ উইকেটে ২৬।
বৈভব আরোরা উইকেট এনে দিলেন কলকাতাকে। শুরুতেই আউট পৃথ্বী শ। ৭ বলে ১০ রান করে আউট দিল্লির ওপেনার।
রানের পাহাড় গড়ল কেকেআর। নারাইন, অঙ্গকৃশ, রাসেল এবং রিঙ্কুর দাপটে ২৭২ রান তুলল কলকাতা। বিশাখাপত্তনমের মাঠে এটাই টি-টোয়েন্টিতে সব থেকে বেশি রান। দিল্লির বিরুদ্ধেও এর আগে কোনও দল এত রান করেনি। আইপিএলের ইতিহাসে এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান।
নারাইনের পর ঝড় তুললেন রাসেল। একের পর এক ছক্কা হাঁকালেন। ১৯ বলে ৪১ রান করলেন তিনি। রাসেলের দাপটে কলকাতা ২৫০ রান পার করল। ইশান্ত শর্মার বলে বোল্ড হন রাসেল। কিন্তু তত ক্ষণে দিল্লির বোলিং আক্রমণকে ধ্বংস করে দিয়েছেন তিনি।
কলকাতার অধিনায়ক শ্রেয়স ১১ বলে ১৮ রান করলেন। বাকিদের ব্যাটিং তাণ্ডবে তাঁকে মন্থর মনে হল।
বিশাখাপত্তনমে উপস্থিত শাহরুখ খান। তাঁর সামনেই দিল্লির বোলিংকে ধ্বংস করছেন কেকেআরের ব্যাটারেরা। শুরুটা করেছিলেন নারাইন। মাঝে অঙ্গকৃশ এবং এখন রাসেল একের পর এক ছক্কা হাঁকাচ্ছেন। দিল্লির বোলিংয়ে বৈচিত্রের অভাব এবং অনভিজ্ঞতা দেখা যাচ্ছে।
৫৪ রানে থেমে গেল অঙ্গকৃশের ইনিংস। কিন্তু দলের হয়ে কাজের কাজটা করে দিয়েছেন তরুণ ক্রিকেটার। মাত্র ১৮ বছর বয়সে আইপিএলে প্রথম ইনিংসেই অর্ধশতরান করলেন।
আগের ম্যাচে অভিষেক হলেও ব্যাট করার সুযোগ হয়নি। বুধবার ব্যাট করতে নেমে নিজের জাত চেনালেন ১৮ বছরের তরুণ অঙ্গকৃশ। ২৫ বলে ৫০ করলেন তিনি।
৩৯ বলে ৮৫ রান করলেন নারাইন। মিচেল মার্শের বলে উইকেটরক্ষক পন্থের হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি। সাতটি ছক্কা এবং সাতটি চার মারলেন নারাইন। মাত্র ১৫ রানের জন্য শতরান হল না তাঁর।
দিল্লি ক্যাপিটালস এক জন স্পিনার নিয়ে খেলতে নেমেছে। অক্ষর পটেল ছাড়া আর কোনও স্পিনার নেই। পাঁচ জন পেসার রয়েছে। নারাইন সব পেসারকেই বাউন্ডারির বাইরে পাঠাচ্ছেন অনায়াসে।
৮৮ রান তুলে ফেলল কেকেআর। নারাইনের দাপটে ঝড় তুলেছে কলকাতা। একের পর বাউন্ডারি মারছেন নারাইন।
এনরিখ নোখিয়ের বলে আউট সল্ট। ১২ বলে ১৮ রান করলেন তিনি। আউট হওয়ার আগে বলেও ক্যাচ দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ডেভিড ওয়ার্নার ক্যাচ নিতে পারেননি। পরের বলেই আবার ক্যাচ তুলে দেন সল্ট। সে বার আর ফস্কাননি ট্রিস্টিয়ান স্টাবস।
চতুর্থ ওভারে বল করছিলেন ইশান্ত শর্মা। সেই ওভারে সুনীল নারাইন ২৬ রান করলেন। তিনটি ছক্কা এবং দু'টি চার মারলেন কেকেআর ওপেনার। ৪ ওভারে কলকাতা ৫৮ রান তুলেছে।