ছবি: আইপিএল
প্রথম কোয়ালিফায়ার জিতলেই ফাইনালে যাওয়ার টিকিট। এই ম্যাচ জেতার জন্য মুখিয়ে থাকবে যে কোনও দল। অধিনায়ক হিসেবে প্রথম বার আইপিএলের কোয়ালিফায়ার খেলছেন হার্দিক পাণ্ড্য। সেই ম্যাচে টস জিতে আগে বল করার সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। ব্যাট করার সময় নিজেদের লক্ষ্য জেনে খেলতে চাইলেন হার্দিক।
দ্বিতীয় ওভারেই যশস্বী জয়সবালকে ফিরিয়ে দিয়ে গুজরাতের শুরুটা ভালই করেছিলেন যশ দয়াল। ঋদ্ধিমান সাহার হাতে ক্যাচ দিয়ে মাত্র তিন রান করে ফিরে যান তরুণ ওপেনার। কিন্তু সেখান থেকে ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতে নেন সঞ্জু স্যামসন এবং জস বাটলার। ২৬ বলে ৪৭ রান করেন স্যামসন। একটা সময় মহম্মদ শামির ঘুম ছুটিয়ে দিয়েছিলেন দু’জনে। নিজের প্রথম তিন ওভারে শামি দিলেন ৩০ রান। স্যামসনকে ফেরান সাই কিশোর। লং অনে ক্যাচ নেন আলজারি জোসেফ।
দেবদত্ত পাড়িক্কল এসে পেল্লাই দুটো ছয় মারলেও ২৮ রানের বেশি করতে পারেননি। হার্দিকের বলে বোল্ড হয়ে যান তিনি। শুরু থেকে মন্থর ইনিংস খেললেও শেষ বেলায় নিজের ছন্দে দেখা যায় বাটলারকে। ৮৯ রান করে রান আউট হন ইংরেজ ব্যাটার। শেষ ওভারে দুই উইকেট গেল রান আউটে। ৫৬ বলে ৮৯ রান করেন বাটলার। ১২টি চার এবং দু'টি ছয় দিয়ে সাজানো ছিল তাঁর ইনিংস।
জয়ের জন্য ঋদ্ধিদের সামনে ১৮৯ রানের লক্ষ্য। এই ম্যাচ জিতলেই সরাসরি ফাইনালে খেলার সুযোগ পেয়ে যাবেন তাঁরা।