ভার-এর কারণে তিনটি গোল বাতিল হয়ে গেল মেসিদের। ছবি: রয়টার্স
গোল হল ভিডিয়ো অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভার) নির্দেশে। একটি গোল বাতিল হল সেই ভারের কারণেই। আরও দু’বার আর্জেন্টিনার গোল বাতিল হল অফসাইডের কারণে। প্রথমার্ধে বহু বার অফসাইডের ফাঁদে পড়লেন আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা।
প্রথম গোলের পরেই লাউতারো মার্তিনেস আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। মেসির পাস থেকে গোল করলেও সেখানে তাঁর শরীরের অংশ কিছুটা বেরিয়ে থাকায় গোলটি বাতিল করে দেওয়া হয়। এর পর গোল করেন মেসি। সেখানে অবশ্য ভার নেওয়ার কোনও দরকার পড়েনি। পরিষ্কার বোঝা যায় বল রিসিভ করার সময়েই মেসি অফসাইডে দাঁড়িয়েছিলেন। তাই বল জালে জড়ানোর পরেই তিনি কোনও উৎসব করেননি। লাইন্সম্যান সঙ্গে সঙ্গে পতাকা তুলে দেন।
এর পর আবার মেসি পান দেন মার্তিনেসকে। তবে বল রিসিভ করার সময় মার্তিনেসের কাঁধের কিছুটা অংশ অফসাইডের লাইনের থেকে বেরিয়ে ছিল। পরে রিপ্লে-তে সেটি দেখানো হয়। এই ক্ষেত্রেও ভার নেওয়ার কোনও প্রয়োজন মনে করেননি রেফারি। কারণ, লাইন্সম্যান আগেই পতাকা তুলে দেন। সাদা চোখে দেখেও সেটি অফসাইড বলেই মনে হয়েছে।
সৌদি আরবও আর্জেন্টিনাকে বার বার অফসাইডের ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছিল। অন্তত চার বার অফসাইডের ফাঁদে পড়েছেন লাউতারো নিজেই। এ ছাড়া আক্রমণ ভাগে থাকা পাপু গোমেজ়, মেসিও দু’-এক বার অফসাইডের শিকার হয়েছেন।