Abhimanyu Easwaran

দুশো হল না অভিমন্যুর, শতরান হাতছাড়া জুরেলের, ইরানি কাপ জেতার সুযোগ দু’দলের কাছেই

ইরানি কাপের চতুর্থ দিনের শেষে মুম্বই এগিয়ে ২৭৪ রানে। হাতে পড়ে মাত্র ছ’উইকেট। যা অবস্থা তাতে শেষ দিনে দু’দলের কাছেই জেতার সুযোগ থাকছে। এমনকি মুম্বইয়ের জয় বা ড্রয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৪ ২০:৩৭
cricket

অভিমন্যু ঈশ্বরণ। — ফাইল চিত্র।

ইরানি কাপের চতুর্থ দিনের শেষে মুম্বই এগিয়ে ২৭৪ রানে। তবে হাতে পড়ে মাত্র ছ’উইকেট। যা অবস্থা তাতে শেষ দিনে দু’দলের কাছেই জেতার সুযোগ থাকছে। মুম্বইয়ের বাকি চার উইকেট দ্রুত ফেলে দিয়ে আগ্রাসী ক্রিকেট খেলতে পারলে অবশিষ্ট ভারত এই ম্যাচ জিততে পারে। আবার মুম্বইয়ের জয়, এমনকি ড্রয়ের সম্ভাবনাও থাকছে। ড্র হলে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে ইরানি কাপ জিতবে মুম্বই।

Advertisement

শুক্রবার খেলা শুরু করেছিলেন অবশিষ্ট ভারতের অভিমন্যু ঈশ্বরণ এবং ধ্রুব জুরেল। অভিমন্যু দুশোর দিকে এবং জুরেল শতরানের দিকে এগোচ্ছিলেন। মুম্বইয়ের কোনও বোলারই তাঁদের বেকায়দায় ফেলতে পারছিলেন না। এক সময় মনে হচ্ছিল প্রথম ইনিংসে মুম্বইয়ের তোলা রান টপকে যেতে পারে অবশিষ্ট ভারত।

তা হয়নি। এর পর লেগস্টাম্পের বাইরে বল করা শুরু করেন মুম্বইয়ের শামস মুলানি। সাফল্যও মেলে। সুইপ মারতে গিয়ে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দেন জুরেল (৯৩)। ভেঙে যায় ১৬৫ রানের জুটি। অভিমন্যুও একই ফাঁদে পা দেন। পরের ওভারেই মুলানির বলে ফাইন লেগে তনুশ কোটিয়ানের হাতে ক্যাচ তুলে দেন। করেন ১৯১ রান।

এর পর দ্রুত শেষ হয়ে যায় অবশিষ্ট ভারতের ইনিংস। তারা থামে ৪১৬ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মুম্বইয়ের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করে দেন পৃথ্বী শ। প্রথম বলেই চার মারেন। দু’ওভার পরে মুকেশ কুমারকে এক ওভারে তিনটি চার মারেন।

দিনের শেষে অবশিষ্ট ভারত স্বস্তিতে সারাংশ জৈনের বোলিংয়ের কারণে। স্পিনের দাপটে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তারা। চা-বিরতির পর আগ্রাসন কমিয়ে দেয়। দিনের শেষে তাদের স্কোর ১৫৩/৬। এগিয়ে ২৭৪ রানে। ক্রিজে পৃথ্বী (৭৬) এবং তনুশ (২০)।

আরও পড়ুন
Advertisement