ক্রুণাল পাণ্ড্য। ফাইল ছবি
শ্রীলঙ্কায় গিয়ে টি২০ সিরিজ চলাকালীন আচমকাই একাধিক ক্রিকেটার করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন। শুরুটা হয়েছিল ক্রুণাল পাণ্ড্যকে দিয়ে, যিনি করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচ বাতিল করে দিতে হয়। সেই ঘটনায় এ বার প্রশ্নের মুখে দলের সঙ্গে জড়িত থাকা ডাক্তারের ভূমিকা। শ্রীলঙ্কা থেকে ফেরার আগে করোনা হয় যুজবেন্দ্র চহাল এবং কৃষ্ণাপ্পা গৌতমের।
জানা গিয়েছে, প্রথম টি২০ ম্যাচের পর হঠাৎই গলায় ব্যথা করতে থাকে ক্রুণালের, যা করোনার উপসর্গ। এরপরেও ক্রুণালের র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করাননি ডাক্তার অভিজিৎ সালভি। উপসর্গ নিয়েই তাঁকে দলের বৈঠকে যোগ দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এমনকী তাঁকে নিভৃতবাসেও পাঠানো হয়নি।
২৭ জুলাই সকালে আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করা হয় ক্রুণালের। তখন রিপোর্ট পজিটিভ আসে। সঙ্গে সঙ্গে শ্রীলঙ্কা বোর্ডের সঙ্গে কথা বলে ম্যাচ বাতিল করে দেওয়া হয়। তাঁর সংস্পর্শে আসা আট ক্রিকেটারকে নিভৃতবাসে পাঠানো হয়। পরের দিনের ম্যাচে এই আটজন খেলতে পারেননি। পাশাপাশি, আইপিএল-এ যেখানে প্রতি তিনদিন অন্তর করোনা-পরীক্ষা হয়, সেখানে শ্রীলঙ্কায় কেন প্রতি পাঁচদিন অন্তর পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
Krunal Pandya sends Minod Bhanuka back to the pavilion ☝🏽
— Sony Sports (@SonySportsIndia) July 25, 2021
A much needed wicket for India
Tune into Sony Six (ENG), Sony Ten 1 (ENG), Sony Ten 3 (HIN), Sony Ten 4 (TAM, TEL) & SonyLIV (https://t.co/QYC4z57UgI) now! 📺#SLvINDOnlyOnSonyTen #HungerToWin #KrunalPandya pic.twitter.com/RxOihQABKL
ভারত-শ্রীলঙ্কা সিরিজ যে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ করা গিয়েছে এর পিছনে কৃতিত্ব বোর্ড সচিব জয় শাহর। ওই সূত্র বলেছেন, “সবাইকে নিভৃতবাসে পাঠানোয় সিরিজ শেষ পর্যন্ত বাতিল হওয়ার হাত থেকে বাঁচে। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ডকেও সাহায্য করেছিলেন উনি। কিন্তু চিকিৎসকরা আরও সজাগ থাকলে এ ধরনের ঘটনা এড়ানো যেত।”